Tuesday, February 28

মোজিলা ফায়ারফক্স 10.0 পোর্টেবল ভার্সন !!

ব্যাবহার করুন ফায়ারফক্স 10.0 পোর্টেবল ভার্সন !!

মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার কারীদের জন্য সুখবর। তিন মাস আগে মোজিলা ফায়ারফক্স 9 মুক্তি পেয়েছিল এবং বর্তমানে এটি ফায়ারফক্সের 10.0 রিলিজ হয়েছে। এখন উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা ফায়ারফক্সের 10.0 ব্যাবহার করতে পারবেন। কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য ফায়ারফক্সের 10 এ যোগ করা হয়েছে। নতুন বৈশিষ্ট্যগুলি নীচে উল্লেখ্য করা হলো :

* CSS অ্যানিমেশন এর জন্য Aded সমর্থন
* উন্নততর দৃষ্টিপাত হেডার কি ট্র্যাক নয়
* উন্নত ক্যানভাস, এবং জাভাস্ক্রিপ্ট
* উন্নত HTML5, XHR, MathML এবং SMIL জন্য মান সমর্থন
* উন্নত বিশেষত লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য ডেস্কটপ পরিবেশ সংযোজন
* WebGL বিষয়বস্তু ক্রস ডোমেইন textures নেই লোড করতে সক্ষম

ডাউনলোড লিংক >> 

Saturday, February 25

একটি পরিপূর্ণ Freelaner.com এর “ফ্রিল্যান্সার” টিউটোরিয়াল গাইড!একদম ফ্রি!!


সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের দিনের প্রথম পোষ্ট। আমরা সকলেই কম-বেশী জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম সাইট Freelaner.com এর সাথে সুপরিচিত। আবার আমরা যারা “Freelancer তারা অনেকেই এই সাইটে সফলতার সাথে কাজ করছি ও অর্থ আয় করছি। অনেক দক্ষ ফ্রিল্যান্সারই এই সাইটকে তাদের প্রফেশনাল সাইট হিসাবে বেছে নিয়েছে। যারা এই সাইটে কাজ করেন তারা মাসে দেশী টাকাতে প্রায় ২৫০০/- থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ প্রায় ৬৫,০০০/- টাকা পর্যন্ত আয় করেন।

অবিশ্বাস্য হলেও এটি একদম সত্য ঘটনা। যেমন উদাহরন হিসাবে আমি বলব- Freelancer সাইটে আমিও কাজ করি কিন্তু অতটা দক্ষ নয়। মাঝে মধ্য সুযোগ পেলে এই সাইটে একটু ঢু মারি। এখানে আমার প্রায় ৭,০০০/- জমা হয়েছে। কেননা, পড়ালেখায় ব্যস্ত থাকার কারনে তেমন সময় দেয়া সহজ হয়ে ওঠেনা। যাই হোক অনেকেরই মনে অআকুতি থাকে কিভাবে এই সাইটে ইনকাম করব? কি ভাবে কাজ করতে হয়? কে সহযোগীতা করবে ইত্যাদি। কিন্তু এখানে কাজ করার ইচ্ছা থাকলেও তো হবে না। চাই সঠিক নির্দেশনা ও গাইডলাইন।

যাইহোক প্রথমদিকে অআমি ভেবেছিলাম এই সম্পর্কে একটি পোষ্ট লিখব। তাছাড়া এই সাইটে হয়ত ইতিপূর্বে কোন ব্লগার পোষ্ট করেছেন। হঠাত করে ফ্রিল্যান্সার লিখে গুগলে সার্চ দিলে “ফ্রিল্যান্সার” টিউটোরিয়াল গাইড পেয়ে যাই। এখানে যা দেখলাম তাতে সব রয়েছে। কি নেই এতে আপনি যা চাইছেন তার অধিকাংশই সব রয়েছে। ঝটপট ভাবে অআমি ফাইলটি ডাউনলোড করে নিলাম। আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি এই ডাউনলোডকৃত ফাইলে যেভাবে লেখা রয়েছে তা আর কোন ২য় সাইটে এর সন্নিবেশন নাই।

এই ফাইলটি মূলত বহি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ পাতার সংযোজন। এর লেখক জনাব, আরিফুল ইসলাম শাওন। অবশ্য তার লিখিত এই বহিতে তার বায়োডাটা দেয়া আছে। যাই হোক বুঝতে পারলাম তিনি রংপুরের বাসিন্দা, লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রীল্যান্স সাইটে কাজ করেন। বলা চলে একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার। তাছাড়া তিনি হয়ত বিজ্ঞান প্রযু্ক্তি বিষয়ক যে কোন একটি ব্লগ সাইটে লেখালেখি করেন।

তাই এখানে এই সম্পর্কে আমাকে নতুন করে পোষ্ট করতে হল না। যা দরকার তার সবই আছে এই পিডিএফ ফাইলে। আমার ডাউনলোডকৃত উক্ত লেখকের ফাইলটি অনেক বন্ধূ ও পরিচিত মহল পড়ে উপকৃত হয়েছেন। তাই আমিও আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। হয়ত আপনারা অনেকেই এই ফাইলটি পেয়েছেন। কিন্তু যারা পাননি তাদের যেন কিছুটা হলেও উপকারে আসে সেই জন্য আজকের এই পোষ্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি।

এখন আগ্রহী যারা পরিপূর্ণ “ফ্রিল্যান্সার” টিউটোরিয়াল গাইড ডাউনলোড করতে আমার এই লিংকে ক্লিক করুন-

একটি প্রশ্ন ও পরামর্শ-

অনেকেই হয়ত প্রশ্ন করতে পারেন অপর লেখকের ফাইল আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি কেন? এই প্রশ্নের জবাবে বলছি, লেখক নিজেই তার পোষ্ট/ব্লগে উল্লেখ করেছেন লিখিত পিডিএফ ফাইলটি যে কারোর সাথেই শেয়ার করা যাবে। বইটি সবার জন্য উন্মুক্ত এবং বিনামূল্য বিতরণের উদ্দেশ্য তৈরি করা হয়েছে তবে কেউ নিজের স্বার্থের জন্য বইটি কারও নিকট হস্তান্তর করতে বিনিময়ে কারোর কাছ থেকে অর্থ গ্রহন বা অন্য কিছু দাবি করা যাবে না। মূলত সর্বসাধারনের যেন সামান্যতম উপকারে আসে সেই হিসাবে সকলের সাথে শেয়ার করা যাবে। এবার নিশ্চয় ব্যাপারটি বুঝতে পেরেছেন। তাই লেখকের পক্ষে আমারও বিশেষ অনুরোধ আপনারাই যে কোন ব্যাক্তির সাথে এই ফাইলটি শেয়ার করতে পারবেন। কিন্তু কোনরুপ অর্থ লেনদেনের জন্য নয়।

যাইহোক অনেক কথা বললাম। আশা করি ফাইলটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন। আর হ্যা উক্ত লেখক কিন্তু আমাদের কাছে অবশ্যই ধন্যবাদ পাবার দাবিদার বলে মনে করি।

বাংলাদেশ এ তৈরি হচ্ছে প্রথম ডিজিটাল ম্যাপ!!!


জাপানি দাতা সংস্থা জাইকার সহায়তাই বাংলাদেশ জরিপ অধিতপ্তরের এই ম্যাপ এর মাধ্যমে যে কোন এলাকার বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ছাড়াও জিপিএস মোবাইল ব্যাবহারকারি যে কাউকে তাৎক্ষনিক ভাবে সনাক্ত করা সম্ভব হবে। এর ফলে এর ফলে সন্দেহভাজন অপরাধীদের খুব সহজেই সনাক্ত করা যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। এটি তৈরিতে ৪ বছর লাগবে।

পৃথিবীর মানচিত্রে ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। উপর থেকে বাংলাদেশ এর যে জাইগাটি দেখতে যেমন, ঠিক সে চিত্রই ফুটে উঠবে এ ধরনের ডিজিটাল মানচিত্রে। জাপান থেকে প্রশিক্ষিত এক দল দেশীয় কর্মী এ জন্য কাজ করছেন পুরদমে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধীনে এ মানচিত্রে সুস্পষ্টভাবে স্থান পাচ্ছে দেশের সব রাস্তা, স্থাপনা, নদী-নালা, ঐতিহাসিক নিদর্শন, গণভূমি, গ্রাম, এমনকি কৃষি জমির সীমানাও। থাকবে এসব সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যও। জরিপ অধিতপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেনঃ “আমাদের এখানে যে ম্যাপগুলো তৈরি করছি, তা সবার জন্য উন্মুক্ত। খুবই কস্ট ইফেকটিভ ভ্যালুতে এটা নিতে পারবে। মানুষ এটা নিয়ে কাজ করতে পারবে এবং ভবিষ্যতে আমরা এটা ওয়েবসাইট এ দিয়ে দিব। জিপিএসটা আপনি যদি কার এ লাগিয়ে দেন, কার ট্র্যাকিং করতে পারছেন। এটা যদি মোবাইল জিপিএস এ ম্যাপটি দেন, আপনি আপনার ছেলেকে দেখতে পারছেন কোথায় আছে। আপনি সবার লোকেশান পাচ্ছেন। পুলিশ বাহিনী ক্রিমিনাল ট্র্যাক করতে পারবে।”
এই মানচিত্র তৈরিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় জিপিএস স্টেশন বসানো হয়েছে। যার মাধ্যমে মোবাইল জিপিএস ব্যাবহারকারি যে কোন মানুষের অবস্থান সম্পর্কে যেমন নিশিত হওয়া যাবে, তেমনি পাওয়া যাবে আবহাওয়া সম্পর্কিত সর্বশেষ তথ্য।
জাপানি দাতা সংস্থা জাইকার এক কর্মকর্তা বলেনঃ “যদি কেউ স্কুল, কলেজ কিংবা হাসপাতাল এ যেতে চাই তাহলে তাকে কাউকে জিজ্ঞেস করতে হয়। কিন্তু তার কাছে যদি এই ডিজিটাল মানচিত্র থাকে তাহলে তার সাহায্যে সে খুব সহজেই গন্তব্যস্থলে পৌছাতে পারে।”

autocad shortcut।

autocad shortcut।

CTRL+N:OPEN A NEW BLANK FILE

CTRL+O: OPEN A EXISTING FILE

CTRL+S:SAVE A FILE

CTRL+SHIFT+S:SAVE AS

CTRL+P:PLOT

CTRL+Q:EXIT

CTRL+Z:UNDO

CTRL+Y:REDO

CTRL+C:COPY

CTRL+X:CUT

CTRL+V:PASTE

CTRL+A:SELECT ALL

CTRL+5:INFO PALLETE

CTRL+0(ZERO):CLEAN SCREEN

CTRL+K:HYPERLINK

CTRL+Q:COMMAND LINE

CTRL+W:OBJECT SNAP TRACKING ON/OFF

CTRL+E:ISOPLANE

CTRL+U:POLAR ON/OFF

CTRL+G:GRID ON/OFF

F1:HELP

F2:TEXT WINDOW

F3:OSNAP ON/OFF

F4:TABLET

F5:ISOPLANE

F6:DYNAMIC UCS ON/OFF

F7:GRID ON/OFF

F8:ORTHO ON/OFF

F9:SNAP ON/OFF

F10:POLAR ON/OFF

F11:OBJECT SNAP TRACKING ON/OFF

ALT+F8:MACRO

ALT+F11:VISUAL BASIC EDITOR

ALT+W:WINDOW

ALT+E:EDIT

ALT+F:FIILE

ALT+V:VIEW

ALT+T:TOOS

L:LINE

C:CIRCLE

REC:RECTANGLE

A:ARC

PO:POINT

H:HATCH

E:ERASE/DELETE

CO:COPY

RO:ROTATE

M:MOVE

O:OFFSET

TR:TRIM

EX:EXTEND

MI:MIRROR

AR:ARRAY

J:JOIN

F:FILLET

COL:COLOR

T:TEXT

DEL:DELETE

ALT+F4:SAVE CHAANGES

ALT+D:DRAW

ALT+M:MODIFY

ALT+H:HELP

ALT+N:DIMENSION

ALT+B:ABOBE PDF

ALT+C:ACROBAT MARKUPS

ALT+O:FORMAT

W:WRITE BLOCK

R:REDRAW

I:INSERT

P:PAN

S:STRETCH

D:DIMENSION STYLE MANAGER

CTRL+1:PROPERTIES

CTRL+2:DESIGNCENTER

CTRL+3:TOOL PALETTE

CTRL+4:SHEET SET MANAGER

CTRL+5:INFO PALLETE

CTRL+6:DBCONNECT MANAGER

Tuesday, February 21

ওয়েব ডিজাইন টিউটোরিয়াল : ওয়েব পেজ তৈরী করুন কফিকাপ ভিজ্যুয়াল সাইট ডিজাইনার দিয়ে


ওয়েবপেজ তৈরী করার নানারকম পদ্ধতি রয়েছে। টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে সেখানে সরাসরি কোড টাইপ করে তৈরী করতে পারেন, আবার ভিজ্যুয়াল এডিটর ব্যবহার করে সেখানে পছন্দমত টেক্সট, ছবি, ভিডিও, এনিমেশন বসিয়েও করতে পারেন। আবার এই দুইয়ের মাঝামাঝি পদ্ধতিও রয়েছে যেখানে রয়েছে কোড লেখা এবং দেখে কাজ করার সুযোগ।


সরাসরি কোড লিখে ব্যবহারের জন্য Notepad ++ নিশ্চয়ই ভাল সফটঅয়্যার। এমনকি আপনার আসলে কোন সফটঅয়্যারই প্রয়োজন নেই, উইন্ডোজের নোটপ্যাড ব্যবহার করেই তৈরী করতে পারেন যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট, যদি আপনার জানা থাকে কিভাবে কোড লিখতে হয়। যদি কিছু কোড, কিছু সাজানো এধরনের কাজ করতে চান তাহলে Dreamweaver অত্যন্ত ভাল সফটঅয়্যার। আর যদি কোড জানা না থাকে অথচ দৃষ্টিনন্দন ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাহলে কফিকাপ এর মত কোন সফটঅয়্যার।


CoffeeCup Visual Site Designer তাদের ওয়েবসাইট (www.coffeecup.com) থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এরসাথে রয়েছে বেশকিছু টেম্পলেট (থিম)। সরাসরি একটি টেম্পলেট বেছে নিন, সেখানকার টেক্সট পরিবর্তন করে নিজের টেক্সট ব্যবহার করুন, তাদের ছবির যায়গায় নিজের ছবি ব্যবহার করুন। ব্যাস, হয়ে গেল ওয়েবসাইট।


একটি ওয়েবসাইটকে কার্যকর এবং সুন্দর করার জন্য যাকিছু প্রয়োজন, গ্রাফিক এলিমেন্ট যোগ করা, রোলওভার তৈরী, ফ্লাশ এনিমেশন ব্যবহার সবই রয়েছে এই সফটঅয়্যারে। কাজগুলি একবার দেখে নিন, আর কয়েক মিনিটে তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট।

. সফটঅয়্যারটি ইনষ্টল করে চালু করুন।

. টেম্পলেট ব্যবহার করে নতুন ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য মেনু থেকে File – New website from Theme সিলেক্ট করুন এবং পছন্দমত টেম্পলেট সিলেক্ট করুন। পছন্দের থিম অনুযায়ী তৈরী ওয়েবপেজ পাওয়া যাবে।

. টেক্সট পরিবর্তনের জন্য বামদিকের টুলবক্স থেকে টেক্সট টুল সিলেক্ট করুন। নির্দিষ্ট যায়গার টেক্সট এর ওপর ক্লিক করুন এবং নতুন টেক্সট টাইপ করে দিন।

. ফন্ট, ফন্টসাইজ ইত্যাদি পরিবর্তনের জন্য ওপরের টুলবার থেকে Object বাটনে ক্লিক করুন। প্রোপার্টি বক্স থেকে ফন্টের নাম, সাইজ, এলাইনমেন্ট, রং ইত্যাদি পরিবর্তন করুন।

. টেক্সট বক্স এর আকার পরিবর্তনের জন্য সিলেকশন টুল (পয়েন্টার) সিলেক্ট করে টেক্সট বক্সে ক্লিক করুন। এরপর হ্যান্ডলার ব্যবহার করে বক্স সরানো, বাকানো, বড়-ছোট করা ইত্যাদি কাজ করুন।

. ছবি পরিবর্তনের জন্য আগের ছবিটি সিলেক্ট করে ডিলিট করুন। Add an Image টুল সিলেক্ট করে যেখানে ছবি আনতে চান ক্লিক করুন। ব্রাউজ করে ইমেজ সিলেক্ট করুন। আনার পর হ্যান্ডলার ব্যবহার করে যায়গামত সরিয়ে নিন বা বড়-ছোট করুন।

. সেপ ব্যবহারের জন্য Add a shape টুলে ক্লিক করুন এবং পছন্দের সেপ সিলেক্ট করুন। ওয়েবপেজে ড্রাগ করে সেপ আকুন। প্রয়োজনে রং পরিবর্তন করে নিন।

. সেপ তৈরী করে তাকে বাটন হিসেবে ব্যবহারের জন্য ওপরের টুলবার থেকে Buttonize টুল ক্লিক করুন। বাটনাইজ প্রোপার্টি থেকে বাটনের টেক্সট, ষ্টাইল, মাউসওভার টেক্সট, লিংক, ফন্টষ্টাইল ইত্যাদি পরিবর্তন করে দিন।

. নতুন পেজ যোগ করার জন্যAdd Page টুলে ক্লিক করুন এবং পেজের নাম টাইপ করে দিন।

. ওয়েবসাইটের প্রিভিউ দেখার জন্য প্রিভিউ টুলে ক্লিক করুন। সাইটটি ব্রাউজারে ওপেন হবে।

. সাইটের সবকিছু ঠিক থাকলে চুড়ান্ত সাইট তৈরীর জন্য প্রথমে ফাইলটি সেভ করুন, এরপর টুলে ক্লিক করুন।

এই টিউটোরিয়াল থেকে মোটামুটি ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব হবে। বাকি কাজগুলি বিস্তারিত জানার জন্য সফটঅয়্যারের সাথে দেয়া হেল্প ফাইল (পিডিএফ) দেখুন।

তাদের কাছে অতিরিক্ত আরো বহু টেম্পলেট পাওয়া যায় সেগুলি কিনতে হয় টাকা দিয়ে। এছাড়া শপিং কার্ট যোগ করা সহ নানাবিধ কাজের জন্য পৃথকভাবে সফটঅয়্যার পাওয়া যায়।

** অন্যান্য অনেক সফটঅয়্যারের মত এতে ইউনিকোড বাংলা ব্যবহার করা যাবে না।

ফটোগ্রাফি টিউটোরিয়াল : কখন কোন মোডে ছবি উঠাবেন

এধরনের প্রশ্ন কেউ করলে বিরক্ত হতে পারেন। এটা কোন প্রশ্ন হল! যে ছবির জন্য যে মোড সেটাই তো ব্যবহার করবেন। এজন্যই পোট্রেট, ল্যান্ডস্কেপ, ক্লোজআপ ইত্যাদি মোড তৈরী করা হয়েছে।

কথাটা ঠিক। এই মোডগুলির পরও রয়েছে এপারচার প্রায়োরিটি এবং সাটার স্পিড প্রায়োরিটি বলে দুটি মোড। এবং সবশেষে ফুল ম্যানুয়েল বলে একটি মোড। যেখানে সাটারস্পিড, এপারচার থেকে শুরু করে সমস্ত সেটিং আপনি ঠিক করে দিতে পারেন।

বর্তমানের প্রায় সব কম্প্যাক্ট এবং এসএলআর ক্যামেরাতেই রয়েছে অনেকগুলি সিন মোড। সাধারনভাবে ছবি উঠানোর সময় আপনার ক্যামেরা থেকে পছন্দের সিন মোড ব্যবহার করবেন এটাই স্বাভাবিক। পেশাদার ফটোগ্রাফাররা সেটিং এরজন্য ক্যামেরার ওপর নির্ভর করেন না। তারা এই নিয়মের বাইরে ছবি উঠান। কারন একটাই, তারা নিজের পছন্দের কিছু চান। এবং শুনে অবাক হতে পারেন, সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় এপারচার প্রায়োরিটি মোড।

বিষয়টি বোঝার জন্য এপারচার কি কাজ করে একটু দেখে নেয়া যাক।

এপারচার হচ্ছে লেন্সের জানালা। যখন পুরোটা খোলা থাকে তখন বেশি আলো প্রবেশ করে, যখন কম খোলা থাকে তখন কম আলো প্রবেশ করে। এপারচার প্রকাশ করা হয় সংখ্যা দিয়ে। ছোট সংখ্যা বেশি এপারচার বুঝায়। যেমন ৩.৫ এপারচারে ক্যামেরায় যে আরো প্রবেশ করবে ২২ এপারচারে তারথেকে আলো অনেক কম পাওয়া যাবে।

কাজেই, এপারচার কন্ট্রোল করার একটি প্রধান কারন সঠিক আলো ব্যবহার। বাইরে যদি আলো বেশি থাকে তাহলে সেটা স্বাভাবিক পর্যায়ে আনার জন্য এপারচারের মান কমাবেন (সংখ্যায় বাড়াবেন), আবার বিপরীতভাবে আরো কম থাকলে বেশি আলো পাবার জন্য এপারচার বাড়াবেন (সংখ্যা কমাবেন)। এপারচার কতটাগুরুত্বপুর্ন জানার জন্য এসএলআর এর লেন্সের দামের পার্থক্য একটু জেনে নিন। সর্বোচ্চ ৩.৫ এপারচারের লেন্স কেনা যায় কয়েকশ ডলারে, সর্বোচ্চ ২ এপারচারের লেন্সের দাম কয়েক হাজার ডলার।

কাজেই এপারচারের কাজ আলো নিয়ন্ত্রন করা থেকেও বেশি কিছু। এপারচার যত ছোট হয় ডেপথ অব ফিল্ড তত বেশি হয়। যেমন আপনি ল্যান্ডস্কেপের ছবি উঠাচ্ছেন যেখানে সামনের গাছপালা, দুরের পাহাড়, আকাশে মেঘ সবকিছুই স্পষ্টভাবে পেতে চান। সেক্ষেত্রে বেশি এপারচার ভাল ফল দেবে। কেউ কেউ নির্দিস্ট করে বলে দেন ল্যান্ডস্কেপের জন্য আদর্শ এপারচার সেটিং হচ্ছে ২২।

আর এপারচার যত বেশি হয় ডেপথ অব ফিল্ড তত কম হয়। একেবারে অল্প কিছু যায়গার বিষয়কে স্পষ্ট দেখা যায়, তারপরই বাকি অংশগুলি ঝাপসা হতে থাকে। আপনি একটি ফুলের ছবি উঠাচ্ছে যেখানে অন্যান্য ফুল-গাছপালাগুলি ঝাপসা দেখা যাবে, এজন্য বেশি এপারচার প্রয়োজন।

আপনি যখন এপারচার প্রায়োরিটি মোডে ছবি উঠাচ্ছেন তখন খুব সহজেই এপারচার পরিবর্তনের সুযোগ আপনার হাতে থাকছে। এপারচার প্রায়োরিটি মোডে এপারচার পরিবর্তনের সাথে মিল রেখে সাটারস্পিড পরিবর্তিত হয়। কাজেই ওভারএক্সপোজার কিংবা আন্ডার এক্সপোজারের ভয় নেই। সেকারনেই এপারচার প্রায়োরিটি মোডের ব্যবহার এত বেশি।

সাটার স্পিড প্রায়োরিটি বিষয়টি বোঝা সেতুলনায় সহজ। আপনি হয়ত উড়ন্ত পাখি কিংবা চলন্ত গাড়ির ছবি উঠাচ্ছেন। সাটার স্পিড বেশি হলে স্পষ্ট ছবি পাওয়া যাবে, কম হলে গতির কারনে চলমান অংশগুলি ঝাপসা হবে। আপনি কোনটি চান সেটা ঠিক করার জন্য সাটারস্পিড প্রায়োরিটি মোড ব্যবহার করবেন। সাটারস্পিড প্রায়োরিটি মোডে পরিবর্তনের সাথে মিল রেখে এপারচার পরিবর্তিত হয় সেদিকেও দৃষ্টি রাখবেন।

আর যখন এপারচার এবং সাটার স্পিড দুটিই নিজের পছন্দমত ব্যবহার করতে চান তখন ম্যানুয়েল মোড। কাজের সুবিধের জন্য এপারচার অথবা সাটার স্পিড যেটা বেশি গুরুত্বপনুর্ন সেটা সিলেক্ট করে ক্যামেরায় অন্যটির মান দেখে নিতে পারেন।

ফটোশপ টিউটোরিয়াল : লাইটিং ইফেক্ট

ছবিতে ষ্টেজের মত লাল-নিল রঙের লাইট দেখাতে চান। সত্যিকারের রঙিন আলো ব্যবহার করে ছবি উঠানো নিশ্চয়ই সকলের পক্ষে সম্ভব না, কিন্তু যে কোন আলোয় ছবি উঠিয়ে তাকে ফটোশপে এনে রঙিন আলো ব্যবহার করা সম্ভব খুব সহজেই।
 

ফটোশপ ব্যবহার করে কিভাবে একাজ করবেন জেনে নিন।

· ছবিকে ফটোশপে ওপেন করুন।

মেনু থেকে কমান্ড দিন Filter – Render – Lighting Effects

Style ডায়ালগ বক্সের অংশ থেকে পছন্দমত ষ্টাইল সিলেক্ট করুন। উদাহরনে আরজিবি (রেড-গ্রিন-ব্লু) লাইট ব্যবহার করা হয়েছে।

আলোর পরিমান কমবোশি করার জন্য Intensity স্লাইডার ব্যবহার করুন।

আলোর রং পরিবর্তনের জন্য রঙের ওপর (ছবিতে লাল) ক্লিক করুন এবং পছন্দের রং সিলেক্ট করুন। উদাহরনে নিল রংকে সাদায় পরিনত করা হয়েছে।

সরাসরি আলো অবস্থান পরিবর্তনের জন্য লাইটের কেন্দ্রের বিন্দু ক্লিক করে ড্রাগ করুন।

আলোর পরিমান কমবেশি করার জন্য বৃত্তের দুপাশের বিন্দু ব্যবহার করুন।

আলোকে সরু বা চওড়া করার জন্য বৃত্তের ওপর-নিচের বিন্দু ব্যবহার করুন।


এই Filter ব্যবহার করে শুধুমাত্র যে আকর্ষনীয় আলো যোগ করা যায় তাই না, থ্রিডি মডেলিং সফটঅয়্যারের মত ধাতব বৈশিষ্ট যোগ করা, এক্সপোজার কমবেশি করা এবং টেক্সচার ব্যবহার করা যায়। বিভিন্ন সেটিং নিয়ে নানারকম পরীক্ষা করে দেখুন।

Monday, February 20

লোগো ডিজাইন : ভাল লোগো তৈরীর নিয়ম


লোগো ডিজাইন গ্রাফিক ডিজাইনারদের একটি গুরুত্বপুর্ন কাজ। প্রায় প্রতিটি প্রতিস্ঠানই তাদের নিজস্ব লোগো ব্যবহার করে। এই লোগোগুলি তাদের পরিচিতি তুলে ধরে। কাজেই লোগো তৈরী সময় তাকে সুন্দর রাখা যেমন জরুরী তেমনি সেই প্রতিস্ঠানকে প্রকাশ করাটাও গুরুত্বপুর্ন। সেখানেই প্রশ্ন ওঠে, লোগো ডিজাইনের সময় কি কি বিষয় লক্ষ্য করা উচিত। কিংবা ভাল এবং মন্দ লোগোর পার্থক্য বিচার হয় কিভাবে। এবিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।

লোগো তৈরী আগে কিছু বিষয় জেনে নেয়া জরুরী। সেগুলি হচ্ছে;

. লোগোটি কি একেবারে নতুন তৈরী হচ্ছে নাকি আগের লোগোর বদলে ব্যবহার করা হবে।

. লোগোটি ব্যবহার করবে কে। আপনি কোন প্রতিস্ঠানের হয়ে কাজ করতে পারেন, অথবা নিজের কোম্পানীর জন্য লোগো তৈরী করতে পারেন।

. লোগো কোন ধরনের বক্তব্য তুলে ধরবে।

. লোগোর পেছনের প্রতিস্ঠানের কাজ কি।

কোন প্রতিস্ঠানের কাজ করার সময় আপনার প্রথম কাজ, তারকাছে সেই কোম্পানী সম্পর্কে জেনে নেয়া। তারকাছে এমনকিছু শব্দ (Keyword) লিখে নিন যা কোম্পানীর পরিচিতি তুলে ধরে। যেমন Simple, Low cost, Young, Joyful, Inventive, Friendly, Experienced, Energetic, Aristocratic ইত্যাদি। তরুনদের জন্য যারা কাজ করে তাদের লোগো এবং পরিনত বয়সীদের নিয়ে কাজ করা প্রতিস্ঠানের মধ্যে পার্থক্য থাকে। তেমনি যারা কমদামে জিনিষপত্র বিক্রি করে এবং যারা অভিজাত জিনিষপত্র বিক্রি করে তাদের লোগোর ধরনও আলাদা।

কিওয়ার্ডের সাথে একবাক্যে কোম্পানীর পরিচিতি লিখে নিন। প্রতিস্ঠানের কাজ কি, এই প্রশ্নের উত্তরে যা পাওয়া যায় সেটা গুরুত্বপুর্ন।

লোগোর রং ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিন। লোগো কোথায় ব্যবহার করা হবে জেনে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সাধারনভাবে লোগো সবযায়গাতেই ব্যবহার হওয়ার কথা, যেমন বিজনেস কার্ড, লেটারহেড প্যাড, ওয়েবসাইট, পোষ্টার, টিসার্ট, ব্যানার, প্যাকেট, গাড়ি ইত্যাদিতে। সবগুলি বিবেচনায় এনে রং বাছাই করুন।

একাধিক রং ব্যবহার করলে এমন রং বাছাই করুন যেখানে সহজে একটি থেকে অপরটি পৃথকভাবে চেনা যায়। লোগো কখনো সাদাকালো হিসেবে ব্যবহার হতে পারে। সেখানে এক রং থেকে আরেক রং পৃথকভাবে চেনার মত রং ব্যবহার করুন।

সবচেয়ে পরিচিত লোগোগুলি ভালভাবে দেখে নিন। সেগুলি একদিকে অত্যন্ত সরল, অন্যদিকে বক্তব্য প্রকাশে সমর্থ। এই শ্লোগানগুলি নিশ্চয়ই আপনার পরিচিত, Think Different, Just Do It, Finger-lickin’ good, Impossible is nothing ইত্যাদি। তাদের লোগো এই বক্তব্য প্রকাশ করে।

ফন্ট ব্যবহারের দিকে গুরুত্ব দিন। মাইক্রোসফট, কোকাকোলা এই দুটি লোগোতে ব্যবহৃত ফন্টের দিকে দৃষ্টি দিলে সহজেই বোঝা যায় একটি প্রযুক্তি অপরটি তরল কিছু বুঝায়। প্রতিস্ঠানের কাজের সাথে মিল রেখে ফন্ট ব্যবহার করুন।

লোগো কেন প্রয়োজন ? লোগো একটি প্রতিস্ঠানকে পৃথকভাবে চিনতে সাহায্য করে। প্রতিস্ঠানের পরিচিতি অন্যদের কাছে তুলে ধরে। কাজেই সেটা একদিকে যেমন সরল হবে তেমনি শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় বিষয়ই থাকবে। উদাহরনের ছবির লোগোগুলি দেখুন। বিশ্বখ্যাত এই লোগোগুলি একদিকে সরল অন্যদিকে বক্তব্যধর্মী।

ভাল লোগোর বৈশিষ্টগুলি একসাথে করলে সংক্ষেপে যা দাড়ায় তা হচ্ছে;

. সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন বক্তব্য তুলে ধরা একটি সরল ছবি।

. ছবি প্রতিস্ঠানের কাজের ধরনের সাথে মানানসই।

. প্রতিস্ঠানের নাম সেখানে রয়েছে।

. ফন্ট সহজবোধ্য। লোগোতে কখনো একের অধিক ফন্ট ব্যবহার করবেন না। লোগোর ফন্ট যেন প্রতিককে ছাপিয়ে না যায়।

. লোগোটি সাদাকালোতেও বোধগম্য।

লোগো তৈরীর সফটঅয়্যার

সহজে লোগো তৈরীর জন্য কিছু সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে আপনি নিশ্চয়ই তেমনকিছু ব্যবহার করতে যাচ্ছেন না। আপনার ক্রিয়েটিভ লোগো তৈরী করার কথা, তৈরী কিছু ব্যবহার করা না।

গ্রাফিক ডিজাইন ভেক্টর অথবা বিটম্যাপ দুধরনের হতে পারে। দুভাবেই সুন্দর লোগো তৈরী করা সম্ভব। বিটম্যাপের সমস্যা হচ্ছে যদি কখনো বড় (কিংবা ছোট) করা প্রয়োজন হয় তাহলে মান নষ্ট হয়। ভেক্টর সেদিক থেকে সুবিধেজনক।

কাজেই লোগো তৈরীর জন্য ফটোশপ ব্যবহার না করে ইলাষ্ট্রেটর কিংবা কোরেল ড্র এর মত কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করুন।

এফিলিয়েট বিষয়ে তথ্যের জন্য এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ডিরেক্টরী


এই সাইটে ফাষ্ট টু আর্ন থেকে শুরু করে শেয়ার এ সেল, ই-বে, আমাজন ইত্যাদি বিভিন্ন এফিলিয়েশন ব্যবহার করে আয়ের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশে এফিলিয়েশন থেকে আয়ের জন্য বেশকিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। কোন এফিলিয়েশনের টাকা দেয়ার পদ্ধতি কি থেকে শুরু করে বাংলাদেশে সেটা ব্যবহারের সুযোগ আছে কি-না, বাংলা ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য কার্যকর কিনা ইত্যাদি বহুকিছু। সেকারনে অনেক এফিলিয়েশন সারা বিশ্বের জন্য সুবিধেজনক হলেও বাংলাদেশে খুব ভাল ফল পাওয়া যায় না।

কাজেই আপনাকে বিভিন্ন ধরনের এফিলিয়েশন সম্পর্কে জেনে তাদের মধ্যে থেকে সুবিধেজনক কোম্পানী বাছাই করতে হয়। এক যায়গায় তাদের পরিচিতি পাওয়া সেই সুযোগ করে দেয়। এজন্য বেশকিছু সাইট রয়েছে যারা নানা ধরনের এফিলিয়েশনের তথ্য দিয়ে সহায়তা করে। এধরনের একটি নেটওয়ার্কের পরিচিতি তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।

এফিলিয়েট সিকিং সাইটে বিভিন্ন এফিলিয়েশনের ধরন অনুযায়ী ভাগ করে শতশত কোম্পানীর পরিচিতি পাওয়া যাবে। Affiliate Networks, Ad Networks, 2 Tier Programs, Pay per Sale, Pay Per Lead, Residual Income ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কিছু উদাহরন।


এখান থেকে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনি যা করতে পারেন,

. প্রথমে কোন ধরনের এফিলিয়েশনের বৈশিষ্ট কি জেনে নিন।

. আপনার প্রচারের জন্য সুবিধেজনক ধরনের মধ্যে যে কোম্পানীগুলির পরিচিতি দেয়া আছে সেগুলি পড়ে দেখুন।

. কোন কোম্পানী পছন্দ হলে তাদের সদস্য হওয়ার শর্ত, কতটা আয় হতে পারে, কিভাবে টাকা পাবেন ইত্যাদি দেখে নিন।

. তাদের সাইটে গিয়ে সদস্য হোন এবং তাদের লিংক প্রচার করে আয় করুন।


এফিলিয়েশন থেকে আয়ের সাধারন নিয়ম হচ্ছে

. ভালভাবে না জেনে কারো সদস্য হবেন না। তাদের সাইটে গিয়ে যতটা সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করুন। প্রয়োজন হলে কোম্পানীর নাম লিখে সার্চ করে সেই কোম্পানী সম্পর্কে অন্যদের রিভিউ পড়ে নিন।

. টাকা দিয়ে সদস্য না হওয়াই ভাল। ইন্টারনেটে ভুয়া কোম্পানীর অভাব নেই।

. অনেক ইন্টারনেট সেবা বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করা যায় না। পেপল, ক্লিকব্যাংক, কমিশন জাংশন ইত্যাদি সাধারন উদাহরন। অথচ এফিলিয়েশন ব্যবহারের সময় এগুলি গুরুত্বপুর্ন। এমন এফিলিয়েশন বাছাই করুন যেখানে এধরনের সীমাবদ্ধতার কারনে সমস্যা হবে না।

. অনেক কোম্পানী নিজস্ব ডোমেন না থাকলে এফিলিয়েশন দেয় না। যদি একে ব্যবসা হিসেবে ব্যবহার করতে চান তাহলে নিজস্ব ডোমেন এর কথা ভাবুন।

. প্রচার যত বেশি আয় তত বেশি। আপনার ব্লগে আকর্ষনীয় তথ্য রাখুন যেন বেশি ভিজিটর পাওয়া যায়। সেইসাথে প্রচারের জন্য অন্যান্য নিয়মগুলি মেনে চলুন।


সারা বিশ্বে বহু মানুষ তাদের পেশা হিসেবে এফিলিয়েশন ব্যবহার করছে। এর প্রধান সুবিধে হচ্ছে শুরুতে কাজটি কঠিন হলেও একবার চালু হলে নিয়মিত আয় আসতে থাকে।

পুরোপুরি পেশা হিসেবেই হোক আর খন্ডকালিন কাজ হিসেবেই হোক, যথেষ্ট পরিমান আয়ের সুযোগ করে দিতে পারে এফিলিয়েশন।

এফিলিয়েট সিকিং এর ঠিকানা 

ফটোগ্রাফি থেকে ইন্টারনেটে আয়


ফটোগ্রাফি অনেকের পেশা। শখ আরো বেশিসংখ্যক মানুষের কাছে। বিশ্বের বহুকোটি মানুষ ছবি তোলার শখের কারনে বনে-পাহাড়ে ঘুরে বেড়ান। ডিজিটাল ক্যামেরার এই কাজকে একেবারে সহজ করেছে।

ফটোগ্রাফির শখ ব্যবহার করে ইন্টারনেট থেকে আয় করা যায়। এমনকি একে পেশার বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অনেকেই সেটা করেন।

ডিজিটাল ফটোগ্রাফি ব্যবহার কতভাবে ইন্টারনেট থেকে আয় করতে পারেন জেনে নিন।

. ছবি বিক্রি করে আয়

কমবেশি সকলেরই ফটোগ্রাফের চাহিদা থাকে। বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন থেকে শুরু করে শিল্প মুল্যের কারনেও মানুষ ছবি কেনেন। আপনি দক্ষ ফটোগ্রাফার হলে সেই চাহিদা পুরন করতে পারেন।

ইন্টারনেটে ছবি বিক্রির সেবা দেয়ার জন্য রয়েছে বহু প্রতিস্ঠান। তাদের গ্যালারীতে আপনার ছবি জমা দিতে পারেন। বিক্রি হলে আপনি টাকা পাবেন। কিংবা আপনি নিজেই নিজের ওয়েবসাইট থেকে ছবি বিক্রি করতে পারেন।

ছবি বিক্রি করার নিয়ম হচ্ছে যত ভাল ছবি তত বেশি টাকা। কিংবা বিপরীতভাবে, আপনার ছবির মান এমন হতে হবে যা মানুষ টাকা দিয়ে কিনতে আগ্রহি হবেন। এজন্য প্রয়োজন উচুমানের ক্যামেরা, ফটোগ্রাফি বিষয়ে জ্ঞান এবং ছবি উঠানোর আগ্রহ। সেইসাথে কোন সেবা ব্যবহার করলে সেখানে খরচ কিংবা নিজের সাইট ব্যবহার করলে সেটা দেখাশোনার বিষয়টিও থাকে। পেশাদার দক্ষ ফটোগ্রাফারদের জন্য এই ব্যবস্থা সবচেয়ে কার্যকর।


. ব্লগ থেকে আয়

আপনি ছবি উঠাতে ভালবাসের কিন্তু ততটা দক্ষ নন। আপনার জন্য আগের পদ্ধতি কার্যকর না হলে নিজস্ব ব্লগে ছবি রেখে আয় করতে পারেন। ছবি বিক্রি করা প্রয়োজন নেই, বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী করে সেখানে ছবিগুলি রাখুন। ছবির পরিমান যত বেশি ভিজিটর তত বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা। আপনার আয় সরাসরি ছবি থেকে আসবে না, আসবে ভিজিটর থেকে। ব্লগে গুগলের এডসেন্স, ফাষ্ট ২ আর্ন কিংবা এধরনের বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন রাখুন। ভিজিটর যত বাড়বে আয় তত বাড়বে।

ব্লগ তৈরী কিংবা ফটোগ্রাফি সম্পর্কে যদি কিছুই জানা না থাকে তাহলেও একাজ করা সম্ভব। সাধারন মানের একটি ক্যামেরা থাকাই যথেষ্ট। ফটোগ্রাফি এবং ব্লগ তৈরীর টিউটোরিয়াল রয়েছে এই সাইটেই।

. ফটোগ্রাফি বিষয়ক লেখা থেকে আয়

এই মুহুর্তে যদি ফটোগ্রাফিতে দক্ষ নাও হন, ক্রমেই দক্ষতা বাড়াবেন এটাই স্বাভাবিক। সেজন্য পড়াশোনা করবেন, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করবেন। একসময় এই জ্ঞানকে ব্যবহার করতে পারেন আয়ের উতস হিসেবে। ফটোগ্রাফি বিষয়ক ব্লগপোষ্ট/আর্টিকেলের বড় ধরনের চাহিদা রয়েছে। সেখানে লিখে আয় করতে পারেন।

. ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার হিসেবে আয়

ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি (ফ্রিল্যান্সার বা ওডেস্ক) যদি দেখে থাকেন তাহলে হয়ত চোখে পড়েছে সেখানে ছবি ওঠানোর কাজ রয়েছে। কারো বিশেষ বিষয়ে ছবি উঠানো প্রয়োজন, আপনি ফ্রিল্যান্সা ফটোগ্রাফার হিসেবে সেই ছবি উঠিয়ে দিতে পারেন।

. গ্রাফিক ডিজাইনে ফটোগ্রাফি ব্যবহার করে আয়

আপনি নিজে গ্রাফিক ডিজাইন হোন অথবা অন্য গ্রাফিক ডিজাইনারের জন্য ছবি সরবরাহকারীই হোন, ফটোগ্রাফি থেকে আয়ের একটি পথ হতে পারে গ্রাফিক ডিজাইন। বর্তমান বিজ্ঞাপনের যুগে প্রায় সমস্ত বিজ্ঞাপনেই ছবি প্রয়োজন হয়। ব্যক্তি, স্থান, প্রকৃতি নানা ধরনের ছবির সংগ্রহ তৈরী করে সেখান থেকে নিয়মিত আয়ের সুযোগ তৈরী করতে পারেন।

এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফটোগ্রাফি থেকে আয়ের কথা। এর বাইরে স্থানিয়ভাবে আয়ের সুযোগ তো রয়েছেই। কারো প্রয়োজনে ছবি উঠানো থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফিক ষ্টুডিও, সব ধরনের আয়ের জন্যই ফটোগ্রাফি আপনার একটি বিষয় হতে পারে।

ফ্রিল্যান্সার যে ৫ বিশেষ কারনে ক্লায়েন্টের কাছে সুবিধে পেতে পারেন


ফ্রিল্যান্সিং একধরনের ব্যবসা। একজন ফ্রিল্যান্সার একজন ছোট ব্যবসায়ী। ছোট বলার কারন ফ্রিল্যান্সার প্রচার বা মার্কেটিং এর জন্য বেশি অর্থ ব্যয় করবেন না এটাই ধরে নেয়া হয়। অথচ ব্যবসার মুল কথাই হচ্ছে প্রচারে প্রসার।
বড় মানেই ভাল এমন কথা নেই। বাস্তবে  বড় কোম্পানীর মোট লাভ থেকে খরচ বাদ দেয়ার পর যা থাকে সেটা হয়ত ততটা বড় না। ফ্রিল্যান্সার অল্প প্রচারে বেশি সুবিধে পেতে পারেন।  ক্লায়েন্টকে কিছু সুবিধে দিয়ে সহজে তার মন জয় করতে পারেন।
এধরনের প্রধান কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
.          মধ্যস্থতাকারী বাদ দেয়া
ফ্রিল্যান্সার এর জন্য যোগাযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয়। সেইসাথে এটাও প্রচলিত সত্য, বাংলাদেশের মানুষ যোগাযোগে খুব দক্ষ না। অনেকেই সরাসরি যোগাযোগ না করে অন্য কাউকে ব্যবহার করতে বেশি আগ্রহী হন। সেকারনে একধরনের মধ্যস্থতাকারী শ্রেনী তৈরী হয়েছে যারা দুপক্ষের যোগাযোগ রক্ষা করে এবং সবচেয়ে বেশি আয় করে।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল করার জন্য (অনলাইন হোক অথবা স্থানীয় কাজেই হোক) মধ্যস্থতাকারীকে বাদ দিতে চেষ্টা করুন। হিসেবটা অত্যন্ত সরল, মধ্যস্থতাকারী ৫০ হাজার টাকার কাজ নিয়ে আপনার কাছে করিয়ে আপনাকে দিল ২০ হাজার টাকা। আপনি সরাসরি ২০ হাজার টাকায় কাজটি নিলে ক্লায়েন্টের ৩০ হাজার টাকা বেচে যায়।  তিনি আপনার ওপর সন্তুষ্ট থাকবেন এটাই স্বাভাবিক।

.          ধারাবাহিকতা বজায় রাখা
বড় কোম্পানীতে কাজ করার সময় অনেককে ব্যবহার করে। কোন ক্লায়েন্টের কাজ যারা করেছে পরবর্তী কাজের সময় হয়ত সেই ব্যক্তিদের পাওয়া গেল না।
ফ্রিল্যান্সার এর সুবিধে হচ্ছে তিনি নিজেই পুরো বিষয়টি বোঝেন। কাজেই আগের অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে খুব সহজে ধারনা পেতে পারেন ক্লায়েন্ট কি চান। আগের কাজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সহজে আগের ক্লায়েন্টের কাছে কাজ পেতে পারেন।

.          ততপরতা
ফ্রিল্যান্সারকে অন্য কারো সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। ফলে ক্লায়েন্ট সরাসরি জানিয়ে দিতে পারেন নির্দেশ পাওয়ার সাথেসাথেই কাজ শুরু হবে। এই কারনে ক্লায়েন্ট কাজের জন্য কোম্পানীর বদলে ফ্রিল্যান্সারের সাথে যোগাযোগ করতে পছন্দ করেন।

.          খরচ কমানো
এককভাবে কাজ করার সুবিধে হচ্ছে অতিরিক্ত ব্যয় প্রয়োজন হয় না। অফিসের যায়গা থেকে শুরু করে অন্যান্য যাকিছু খরচ করতে হয় সেগুলি বাদ দিয়ে সেই সুবিধে ক্লায়েন্ট দেয়া সম্ভব হয়। ক্লায়েন্টকে বিষয়টি জানালে তিনিও আগ্রহি হন ফ্রিল্যান্সারের কাছে কাজ করাতে। ক্লায়েন্টকে জানাতে পারেন কিভাবে অফিসের ভাড়া থেকে শুরু করে সমস্ত খরচ তার ওপর চাপানো হয়।

.          ব্যক্তিগত সম্পর্ক
ফ্রিল্যান্সার যখন একজন ব্যক্তি, ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করার সময় একধরনের ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কাজের বিষয় নিয়ে আলোচনা করে একসময় ফ্রিল্যান্সার পরামর্শদাতার ভুমিকা পালন করেন। ইচ্ছে করলে সেটা আরো বাড়ানো যায়। সরাসরি কাজের বাইরে ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের বিষয় নিয়ে যদি আলোচনার সুযোগ থাকে তাহলে সেই সম্পর্ক আরো গভীর হয়। যেমন পছন্দের গান, বই, ছবি ইত্যাদি।
ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্ক যত স্বাভাবিক কাজ করা তত সহজ। তবে এটাই মনে রাখা জরুরী, ব্যবসা এবং বন্ধুত্ব এক বিষয় না। ব্যক্তিগত সম্পর্ক এমন পর্যায়ে যাওয়া উচিত না যা ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর হয়ে ওঠে। একাধিক পোষ্টে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে বিনা টাকায় কাজ না করার বিষয়, কিংবা বাকি না রাখার বিষয়।

একথা ঠিক যে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন ব্যক্তির পক্ষে কোন কোম্পানীর সাথে প্রতিযোগিতা করা কঠিন। কোম্পানী অর্থবল-জনবল ব্যবহার করে সুবিধে পেতে পারে। ফল হিসেবে ফ্রিল্যান্সারকে অনেক সময়ই ব্যর্থতা স্বিকার করতে হয়।
সেকারনেই ফ্রিল্যান্সারের প্রয়োজন ধৈর্য্য। মাসের পর মাস চেষ্টা করে একসময় নিজের পরিচিতি তৈরী করা।

ফ্রিল্যান্সিং কাজে সময় ঠিক করার পদ্ধতি

আপনি কি জানেন আপনার পরবর্তী কাজ শেষ করতে কতটুকু সময় প্রয়োজন হবে ? অন্তত মোটামুটি ধারনা থাকা উচিত। কারন আপনাকে কাজ জমা দিতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই। সেইসাথে অন্য কাজ থাকলে তার ওপর যেন প্রভাব না পড়ে সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে হবে।

ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতার মধ্যে একটি হচ্ছে সঠিক হিসেব করা। কাজের দাম এবং সময় দুটিই। সময় হিসেব করার জন্য সহজ কিছু পদ্ধতি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।

. কাজ সম্পর্কে ভালভাবে জানা

যদি দীর্ঘকালিন কাজে হাত দিতে যান তাহলে আগে ভালভাবে কাজটি সম্পর্কে জেনে নিন। কাজের জন্য ক্লায়েন্ট আপনাকে কি কি দেবে, আপনাকে কি কি তৈরী করতে হবে তার তালিকা বানিয়ে নিন। কোন বিষয় স্পষ্ট না হলে ক্লায়েন্টের কাছে জেনে নিন।

যদি সরাসরি ক্লায়েন্টের বদলে কোন মাধ্যমের সাথে যোগাযোগ হয় তাহলে বিষয়টি আরো জটিল। মাঝের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ভুলের কারনে ফ্রিল্যান্সারকে সমস্যায় পরতে হতে পারে। সেকারনে সেখানে সাবধানতা অবলম্বন করা আরো গুরুত্বপুর্ন। আগে নিশ্চিত হন সেই মাধ্যম কাজের কারিগরি দিক এবং ক্লায়েন্টের প্রয়োজন দুটি বিষয় বোঝেন।

ফ্রিল্যান্সারের কাজে দক্ষতা ছাড়াও একটি প্রধান যোগ্যতা সঠিক যোগাযোগ। সময়মত যোগাযোগ না করে শুধু কাজকে বেশি গুরুত্ব দিলে সমস্যা তৈরী হতে পারে। প্রত্যেকেই নিজের লাভ আগে দেখে, একথা মনে রেখে ফ্রিল্যান্সারের দায়িত্ব নিজের আসলে লাভ কতটুকু সেটা হিসেব করে নেয়া।

. কি কি প্রয়োজন হবে জানা

ওয়েব ডিজাইনের কাজ নিচ্ছেন, আগে কি খোজ নিয়েছেন সেজন্য কি কি প্রয়োজন হবে। হয়ত একজন গ্রাফিক ডিজাইনার প্রয়োজন, হয়থ একজন ফটোগ্রাফার প্রয়োজন, হয়ত একজন সহকর্মী প্রয়োজন কিংবা বিশেষ সফটঅয়্যার প্রয়োজন। পুরো কাজে কি কি প্রয়োজন হবে সেটা ঠিক না করলে সঠিক সময়ে কাজ শেষ করা কষ্টকর হয়ে দাড়াতে পারে।

প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই কাজ কিছুটা করার পর ক্লায়েন্টকে দেখিয়ে তার মতামত নিতে হয়। তিনি আগের সিদ্ধান্ত বদল করে নতুন কিছু করতে পারেন, নতুন বিষয় যোগ করতে পারেন। তিনি কতবার মত পরিবর্তনের কাজ করবেন তার ওপর কাজ শেষ হওয়া নির্ভর করে। বিষয়টি আগেই নির্দিষ্ট করে নিন, বড় ধরনের পরিবর্তন হলে সময় বেশি প্রয়োজন হবে এভাবে চুক্তি করুন।

ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ কিভাবে হবে সেটাও আগেই ঠিক করে নিন। আপনি তার মত নেয়ার জন্য তৈরী কিন্তু তিনি ব্যস্ত, একারনে আপনার অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হতে পারে।

. আগের অভিজ্ঞতা থেকে হিসেব করা

আগে এধরনের কাজে কতটা সময় লেগেছে সেই অভিজ্ঞতায় সময় ঠিক করুন। আপনি একেবারে মিনিট কিংবা ঘন্টা হিসেব করে কাজ শেষ করতে পারেন না। বিদ্যুতের সমস্যা হতে পারে, কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে। যে কোন কারনেই সময় বেড়ে যেতে পারে। সবসময়ই সমস্যা সমাধানের জন্য অতিরিক্ত সময় হাতে রেখে সময় ঠিক করুন।

হয়ত কোন কাজের জন্য আপনার ৪ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে থাকা প্রয়োজন হচ্ছে। একে ৪ ঘন্টার কাজ ধরে নেবেন না। ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগের সময়, কাজের পরিকল্পনার জন্য সময়, মোটামুটি কাজ করার জন্য সময়, তাকে চুড়ান্ত করার জন্য সময়, পরিবর্তনের জন্য সময় এভাবে ভাগ ভাগ করে হয়ত দেখা যাবে সেটা ১২ ঘন্টা কিংবা আরো বেশি সময়ের কাজ। আপনি যদি ৪ ঘন্টার জন্য টাকা নেন তার অর্থ বাকি ৮ ঘন্টা বিনামুল্যে কাজ করা।


সময় ঠিক করার জন্য একেকজন একেক ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করেন। একেকজনের সম্ভাব্য সমস্যার কারনও একেরকম। কাজেই একেবারে নির্দিষ্ট করে বিশেষ কিছু পদ্ধতিতে সবসময় ভাল ফল পাবেন এমন কথা নেই। সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে। একবার কোন সমস্যা হলে পরবর্তীতে তার জন্যও প্রস্তুতি রাখুন।

ট্যাবলেট-ইবুক রিডারে ব্যবহারযোগ্য ইবুক তৈরীর জন্য বিনামুল্যের হ্যামষ্টার ইবুক কনভার্টার


বর্তমানে ট্যাবলেটের ব্যবহার বাড়ছে দ্রুতগতিতে। অনেক শিক্ষা প্রতিস্ঠান ছাপানো বইয়ের বদলে ব্যবহার করছে ট্যাবলেট। অন্যদিকে বিভিন্ন কোম্পানী টেক্সট বইকে ইবুকে রূপান্তর করছে। আরো বেশি করে ইবুক ব্যবহার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সাধারন গল্প লেখকরাও তাদের বই ছাপার জন্য প্রকাশকের কাছে ধর্না দেয়ার বদলে নিজেই ইবুক তৈরী করে বিক্রি করছেন। এতে খরচ একেবারেই কম, স্বাভাবিকভাবেই লাভ বেশি।

আপনি কি ইবুক তৈরী করতে আগ্রহি ? নিজের কোন লেখা প্রচার বা বিক্রি করতে চান ইবুক বানিয়ে ?

এডোবি এক্রোব্যাট রিডার বা এধরনের অন্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করে সহজে পিডিএফ বানাতে পারেন। পিডিএফ এর সমস্যা হচ্ছে সেখানে যে মাপের পেজ/ফন্ট ব্যবহার করবেন পড়ার সময় সেটাই ব্যবহার করতে হবে। অবশ্যই জুম করে বড় করা যায় কিন্তু মোবাইল ফোন বা ইবুক রিডার কিংবা ট্যাবলেটের সমস্যা হচ্ছে তাদের স্ক্রিন বিভিন্ন মাপের। পুরো পৃষ্ঠা দেখলে লেখা ছোট করতে হয়, লেখা বড় করলে ক্রমাগত স্ক্রল করতে হয়। সেকারনে সত্যিকারের ইবুকে সরাসরি ফন্ট ব্যবহার করা হয়। পৃষ্ঠার মাপ ঠিক রেখে ফন্ট বড়-ছোট করা যায়।

এধরনের ইবুকের আরো কিছু সমস্যা আছে। এক ডিভাইসের জন্য তৈরী ইবুক অন্য ডিভাইসে ব্যবহার করা যায় না। আর বাজারে যখন ইবুক রিডার কিংবা ট্যাবলেট রয়েছে বহু ধরনের তখন আপনাকে সেকথাও মাথায় রাখতে হয়।

বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য ইবুক তৈরী করতে বিভিন্ন ধরনের সফটঅয়্যার পাওয়া যায়। এপল সম্প্রতি আই-বুক অথর নামে একটি সফটঅয়্যার রিলিজ করেছে আইপ্যাডের জন্য টেক্সটবুক তৈরী করার। আপনি যখন ইবুক তৈরী করবেন তখন আইপ্যাড ছাড়াও আমাজন, সনি, আসুস, জুন, আই-রিভার সব যায়গায় চলার উপযোগি করতে চেষ্টা করবেন এটাই স্বাভাবিক।

খুব সহজে একাজ করার একটি সফটঅয়্যার হ্যামষ্টার ইবুক কনভার্টার। এর ব্যবহার একেবারেই সহজ। সফটঅয়্যার চালু করুন, যে ইবুককে কনভার্ট করতে চান সেটা ওপেন করুন, কোন ডিভাইসে ব্যবহার করতে চান বলে দিন, কনভার্ট বাটনে ক্লিক করুন। TXT, PDF, FB2, LIT, HTMLZ, PDB, PUB ইত্যাদি যেকোন ফরম্যাটে কনভার্ট করা যাবে এতটাই সহজে। ব্যবহার করা যাবে যে কোন জনপ্রিয় ডিভাইসে। বর্তমানে ৪১টি ভাষা সমর্থন করে এই সফটঅয়্যার।

আরেকটি বড় বিষয় হচ্ছে সফটঅয়্যারটি বিনামুল্যের। তাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়।

আপনি যদি ব্যবসায়িক কাজে ইবুক তৈরী করতে চান তার সব চাহিদা হয়ত এটা পুরন করবে না। সেজন্য পেশাদার কাজের সফটঅয়্যার কেনা প্রয়োজন হবে। ইবুকের ব্যবসা করার আগে পাইরেসির বিষয়টিও নিশ্চয়ই ভেবে দেখবেন। বাংলাদেশে এধরনের কাজের জন্য আপনাকে কোন ধরনের প্রোটেকশন দেয়া হচ্ছে না।

তারপরও, একসময় নতুন প্রযুক্তির দিকে যেতে হবে একথা ভেবে ব্যবহার করে দেখতে পারেন হ্যামষ্টার ইবুক কনভার্টার।

তাদের ওয়েবসাইট 

ফ্রিল্যান্সিং কাজের বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ

আপনি ডাটা এন্ট্রি অথবা গ্রাফিক ডিজাইন অথবা ওয়েব ডিজাইন যে ফ্রিল্যান্সিং কাজই করুন না কেন, কাজ পাওয়ার জন্য বিড করতে হয়। প্রচলিত ভাষায় টেন্ডার বলতে পারেন। কাজের বর্ননা দেখে আপনি নিজের যোগ্যতা এবং কত টাকায় কাজটি করবেন জানাবেন। ক্লায়েন্ট সন্তোষজনক মনে করলে আপনাকে কাজ দেবেন।

নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য বিড করা কঠিন। যেহেতু নামের পাশে অভিজ্ঞতা নেই সেহেতু যোগ্যতা প্রকাশ করার কাজটি জটিল হয়ে দাড়ায়। যারা অভিজ্ঞ তারা অগ্রাধিকার পায়। সেইসাথে বিড করার সময় অনেকে ভুল করেন। এমনকি কত টাকায় কাজটি করবেন সেটা জানাতেও সমস্যায় পড়েন।

সব ফ্রিল্যান্সিং সাইট তাদের অভিজ্ঞতা থেকে এধরনের বিষয়ে পরামর্শ দেয়। ফ্রিল্যান্সার সাইটের বিড করার পরামর্শগুলি এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।

. কাজের বর্ননা ভালভাবে পড়ুন। পুরোপুরি বোঝার জন্য যতবার পড়া প্রয়োজন ততবার পড়ুন এবং নিশ্চিত হন সেখানে ঠিক কি বলা হয়েছে সেটা আপনি বুঝেছেন। ক্লায়েন্ট অনেক সময় এমন কোন বাক্য জুড়ে দেন যা সেই বিশেষ কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন। পুরোপুরি না বুঝে সেই কাজের জন্য বিড করবেন না।

. যদি কোন বিষয় স্পষ্ট না হয় তাহলে বিড করার আগেই প্রোজেক্ট ক্লারিফিকেশন বোর্ডে প্রশ্ন করুন। কাজ সম্পর্কে সবকিছু ভালভাবে না জেনে কাজ হাতে নেয়া ভাল পদ্ধতি না।

. বিডে আপনার বক্তব্য স্পষ্ট করুন এবং সংক্ষিপ্ত রাখুন। কোন কাজের জন্য শতশত জন বিড করতে পারেন। ক্লায়েন্ট বেশি লেখা দেখলে সেটা এড়িয়ে যেতে পারেন।

. আপনার কাজের শর্তগুলি স্পষ্ট করে প্রকাশ করুন। নমনীয় মনোভাব দুর্বলতা প্রকাশ করে। কাজ পাওয়ার জন্য অনুরোধ বা এই ধরনের কোন বক্তব্য প্রকাশ করবেন না।

. বিড করার পর প্রাইভেট মেসেজে আপনার আরো তথ্য, বক্তব্য ইত্যাদি প্রকাশ করুন। বিড সংক্ষিপ্ত রাখার জন্য যাকিছু প্রকাশ করতে পারেননি সেগুলি এখানে প্রকাশ করুন। এমন তথ্য তুলে ধরুন যেন তিনি আপনার প্রতি আগ্রহ দেখান।

. প্রাইভেট মেসেজ হিসেবে আগের করা কাজের নমুনা দেয়া কাজ পাওয়া সহজ করতে পারে। আগের কোন ডিজাইন সেখানে আপলোড করলে তিনি আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে ধারনা পাবেন। নমুনা দেখানোর সময় সবচেয়ে ভাল কাজ দেখাবেন, সংখ্যায় বেশি দেকাবেন না। আপনার কাজের মান গুরুত্বপুর্ন, কত সংখ্যায় করেছেন সেটা গুরুত্বপুর্ন না।

. নিজের করা ডিজাইন, লোগো ইত্যাদি আপলোড করার সময় ওয়াটারমার্ক (নিজের নাম বা অন্যকিছু) রাখা ভাল। একদিকে সেটা চুরি করে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ হয় অন্যদিকে কাজটি আপনার সেটা নিশ্চিত করা যায়।

. কাজের মুল্য ঠিক করার বিষয়ে সাবধানী হোন। সবচেয়ে কম টাকায় করতে চাইলে আপনি কাজ পাবেন এমন কথা নেই। অভিজ্ঞতা বেশি হলে বেশি টাকা চাইতে পারেন, নতুন অবস্থায় অভিজ্ঞের সমান টাকা চাইলে কাজ পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। মাস এবং দাম দুইয়ের সামঞ্জস্য রাখুন।

. যে কোন মুল্যে কাজ করতে হবে এমন মনোভাব প্রকাশ করবেন না। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। আপনার যোগ্যতা থাকলে এক কাজ না পেলে আরেকটি পাবেন। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে নিজের অবস্থান ঠিক রাখুন।

. বিড করার যাকিছু লিখেছেন সেটা ভালভাবে পড়ে নিন। কোন বানান ভুল আছে কিনা (অটো স্পেল চেকিং এর ব্যবস্থা আছে কিনা, বাক্য ঠিকমত লিখেছেন কিনা যাচাই করে নিন। ভুলভাবে লেখা বিড আগ্রহের অভাব, অমনোযোগিতা, খারাপ অভ্যাস ইত্যাদি প্রকাশ করে। এগুলি কাজ পেতে সমস্যা সৃষ্টি করে।

বলা হয় প্রথম কাজ পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলির গড় হিসেবে এজন্য ৬ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। আরো নির্দিষ্টভাবে সংখ্যায় যদি প্রকাশ হরেন তাহলে হিসেবটা এমন হতে পারে, আপনি দৈনিক তিনটি কাজে বিড করছেন, শতাধিকবার বিড করার পর আপনি প্রথম কাজ পেলেন। এটা আপনার একার হিসেব না, সারা বিশ্বের সব ফ্রিল্যান্সারের জন্যই সাধারন অভিজ্ঞতা।

কাজেই একেবারে নতুন অবস্থায় বিড করে বারবার অসফল হলে হতাস হবেন না। বরং কিভাবে আরো নিখুত বিড করা যায় সেদিকে দৃষ্টি দিন।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি


ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে গুগলের তুলনা নেই। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করে তারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের একটি অংশ এডসেন্স।

প্রথমেই প্রশ্ন করা স্বাভাবিক, এডসেন্স কি ? এককথায় এডসেন্স হচ্ছে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন রাখার জন্য গুগলের একটি পদ্ধতি। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিশ্চয়ই বিভিন্ন লিংক দেখেছেন যার পাশে Ads by Google লেখা।এগুলিই এডসেন্স বিজ্ঞাপন। আপনার ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য এডসেন্স এর রেজিষ্ট্রেশন করাই যথেষ্ট। এরপর ওয়েবপেজে কোন ভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন সেই সাইটের মালিক হিসেবে আপনি টাকা পাবেন। প্রতি ক্লিকের জন্য কয়েক সেন্ট থেকে শুরু করে কয়েক ডলার পর্যন্ত। মাসে আয় হতে পারে কয়েকশ ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার। ফল পাওয়া যায় সাথেসাথে।

এডসেন্স কিভাবে কাজ করে জানার জন্য আরো কিছু বিষয়ে ধারনা থাকা প্রয়োজন। যেমন গুগল এডওয়ার্ডস। কোন কোম্পানী বা ব্যক্তি যদি গুগলকে ব্যবহার করে ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে তাকে বলতে হয়, আমি অমুক বিজ্ঞাপন অত দিনের জন্য দিতে চাই, প্রতি ক্লিকের জন্য অত পরিমান টাকা দেব। তাদের সাথে গুগলের চুক্তি এটুকুই। এটাই এডওয়ার্ডস।

ধরুন কোন কোম্পানী তার পন্যের বিজ্ঞাপনের জন্য গুগলের সাথে যোগাযোগ করল মাসে ১০ হাজার ডলারের। প্রতি ক্লিকে তারা ১ ডলারের বেশি দেবে না।

গুগল তাদের বিজ্ঞাপনকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাঠিয়ে দেয়। আপনি এডসেন্সের সদস্য হলে আপনার ওয়েবসাইটেও সেটা পেতে পারেন। কেউ সেই লিংকে ক্লিক করলে আপনার একাউন্টে ১ ডলার হিসেব জমা হবে। আপনি যে কোন সময় আপনার হিসেব জানার সুযোগ পাবেন। মাসে একবার যদি বিল করতে চান তাহলে বিল করলে আপনার ঠিকানায় চেক পাঠাবে গুগল।

এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, যে কোম্পানীর এডসেন্স বিজ্ঞাপন সে জানে না তার বিজ্ঞাপন কোথায় দেখা যাবে। আপনিও কখনো নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ পাবেন না ঠিক কোন বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে পাবেন। যেহেতু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের জন্য মুল্য বিভিন্ন রকম, আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিক্লিকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থ পেতে পারেন। আপনার রিপোর্ট দেখে জানতে পারেন কোন ক্লিকের জন্য কত জমা হয়েছে। অভিজ্ঞতা বাড়লে কমটাকার ক্লিকের থেকে বেশিটাকার ক্লিকের বিজ্ঞাপনে বাছাইএর ব্যবস্থা করা যায়। তবে আগেই জানিয়ে রাখা ভাল, প্রতি ক্লিকে বেশি টাকা হলেই আপনি বেশি টাকা পাবেন এমন নিশ্চয়তা নেই। ভিজিটর যদি বেশি টাকার বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার চেয়ে কমটাকার লিংকে নিয়মিত ক্লিক করে তাহলে আপনার আয়ের সম্ভাবনা বেশি।

মুল বিষয় হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর যত বেশি, ক্লিক করার সম্ভাবনা তত বেশি। আয় তত বেশি।

কাজটি কিভাবে করা সম্ভব দেখা যাক। আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। এখনও যদি না থাকে তাহলেও এই মুহুর্তেই সেটা শুরু করতে পারেন।

১. Blogger.com সাইটে গিয়ে একটি ব্লগ তৈরী করুন। কয়েকটি ক্লিক করাই যথেষ্ট। এজন্য আপনার একটি ইমেইল এড্রেস প্রয়োজন হবে।

২. পছন্দমত টেম্পলেট বাছাই করুন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নানাধরনের ব্লগার টেম্পলেট পাওয়া যায়। পছন্দমত কোন একটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। শুরুতেই করতে হবে এমন কথা নেই, যে কোন সময় টেম্পলেট পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য বাড়ানো যাবে।

৩. ব্লগ পোষ্ট লিখতে শুরু করুন। কি নিয়ে লিখবেন ? আপনার যা ইচ্ছে। যদি গেম খেলতে ভালবাসেন গেমের রিভিউ লিখুন, মুভি দেখলে মুভির রিভিউ-খবর ইত্যাদি লিখুন। চারিদিকে লেখার মত বিষয়ের অভাব নেই।

৪. এডসেন্স একাউন্ট খুলুন। ব্লগার সাইটে এজন্য লিংক পাবেন। এখানে আপনার সাইটের ঠিকানা এবং পরিচিতি, আপনার ঠিকানা এসব তথ্য দিয়ে ফরম পুরন করতে হবে। এই ঠিকানায় আপনার নামে চেক পাঠানো হবে। আপনার সাইটে কোথায়, কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখা যাবে সেটা সিলেক্ট করলে তারাই বলে দেবে কিভাবে সেটা করতে হবে।

৫. বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে আপনার ব্লগের পরিচিতি লিখে দিন। ফলে সার্চ করে আপনার ব্লগ পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে, সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মাধ্যমে প্রচার বাড়ান।

অল্পকথায় কাজ এটুকুই। এরপর একটু একটু করে আরো জানতে চেষ্টা করুন কিভাবে সাইটকে আরো উন্নত করা যায়, কিভাবে ভিজিটর বাড়ানো যায়, বিজ্ঞাপন কিভাবে রাখলে বেশি আয় করা যায়। এখানে কিছু সাধারন তথ্য উল্লেখ করা হচ্ছে;

১. ক্লিক করলেই আয় হয় একথা ভেবে নিজেই বারবার ক্লিক করবেন না। গুগল খুব সহজেই আপনার ক্লিক এবং ভিজিটরের ক্লিক চিনতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার এডসেন্স রেজিষ্ট্রেশন বাতিল করা হবে।

২. বেশি ভিজিটর পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি ভাল ওয়েবসাইট তৈরী। অন্যভাবে, ভিজিটরের আগ্রহ থাকে এমন বিষয় রাখা। ভুলে যাবেন না গুগল মুলত সার্চ ইঞ্জিন। কোন ওয়েব সাইট সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বেশি, কোথায় কত ভিজিটর যায়, কতক্ষন থাকে, কি করে এসব তথ্য তাদের চেয়ে ভাল অন্য কেউ জানে না। তাদের ঠকাতে চেষ্টা করবেন না। সাইটের প্রচার এবং মুল সাইটের বিষয়ের মধ্যে গড়মিল করবেন না।

৩. আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন পাবেন সাইটের বিষয়ের সাথে মিল রেখে। যেমন বইয়ের সাইট হলে বিভিন্ন প্রকাশক, বই বা বিক্রেতার বিজ্ঞাপন, ফটোগ্রাফি সাইট হলে ক্যামেরা, নির্মাতা বা বিক্রেতার বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। এডসেন্সে সাধারনভাবে মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং আপনার সাইটেও সেসম্পর্কিত তথ্য রাখুন।

৪. বিনে টাকায় শুরু করার জন্য গুগলের ব্লগার অবশ্যই ভাল যায়গা। আপনার কোন খরচই নেই। তাহলেও দীর্ঘ্যস্থায়ী সাইটের জন্য নিজস্ব ডোমেইন নেম, নিজস্ব হোষ্ট থাকাই ভাল। সেক্ষেত্রে ব্লগার ছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্লগার সহজ, কিন্তু ব্লগারের তুলনায় এগুলিতে কাষ্টমাইজ করার সুবিধে অনেক বেশি।

জানার জন্য এটুকু উল্লেখ করা যায়, ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগ তৈরী করতে খরচ নেই কিন্তু সেখানে গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা যায় না। আর জুমলায় ফ্রি হোষ্টিং এর ব্যবস্থা নেই। ব্লাগার ছাড়াও আরো কিছু সাইট ফ্রি হোষ্টিং এর সুবিধে দেয়। এদের মধ্যে Tumblr এরই মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

৫. সাধারনত বিজ্ঞাপন দেয়া হয় বিক্রির জন্য (পন্য অথবা সেবা)। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে অনলাইন লেনদেন এর সম্ভাবনা বেশি। অথচ বাংলাদেশে অনলাইনে কেনাকাটার ব্যবস্থা নেই। অন্যভাবে বললে, বাংলাদেশ থেকে কেউ কিছু কেনার জন্য সাধারনত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে না। কাজেই বাংলায় ওয়েবসাইট তৈরী করলে এমনিতেই ক্লিকের সম্ভাবনা কমে যায়। যদি সম্ভব হয় সারা বিশ্বের জন্য ইংরেজিতে ওয়েবসাইট তৈরী করুন।




নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে, নিজের খরচ চলার মত আয় পেতে কতটা সময় লাগতে পারে ?

খুবই গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন। এতে এমন জাদুকরী কিছু নেই যে রাতারাতি আপনি হাজার ডলার আয় করবেন। হাজার ডলার আয়ের জন্য অন্তত দুতিন বছর ক্রমাগত চেষ্টা করে ওয়েবসাইট উন্নত করার চেষ্টা করতে হতে পারে। এটুকু বলা যায়, একসময় ফল পাওয়া যাবেই। কাজেই দেরী না করে শুরু করাই উত্তম। এখনও যাকিছু শিখতে বাকি আছে সেগুলি ক্রমে শিখে নেয়া যাবে।

উন্নতমানের ওয়েবসাইট তৈরী, ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়ানো, সার্চ ইঞ্জিন যেন সহজে খুজে পায় সে ব্যবস্থা করা (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও), এডসেন্স বাছাই করা, নির্দিষ্ট এডসেন্স ব্লক করা, এডসেন্স ছাড়াও আয়ের অন্যান্য পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে আগামীতে লেখা হবে।

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে বেশি কাজ পাবেন


আউটসোর্সিং এর জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাইট ওডেস্ক এর সাম্প্রতিক একটি পরিসংখ্যান দেখুন,

গত ৯০ দিনে তাদের মাধ্যমে কাজ করে মানুষ আয় করেছে ৩ কোটি ৮১ লক্ষ ডলারের বেশি, কাজ জমা পরেছে ৩৬,২৪৩টি, প্রতিটি কাজের জন্য যোগাযোগ করেছে গড়ে ১১.৩ জন।

শেষ সংখ্যাটির দিকে বেশি গুরুত্ব দিন। আপনি সহ ১১ জন হলে বাকি ১০ জনকে প্রতিযোগিতায় পেছনে ফেলে আপনাকে কাজ পেতে হবে। কাজেই আপনাকে দেখাতে হবে আপনি অন্যদের থেকে যোগ্য। কিভাবে সেটা করা সম্ভব দেখে নেয়া যাক।

প্রথম কথা, অবশ্যই দক্ষতা বাড়ানো। যদি গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরা যায় তাহলে আপনার প্রয়োজন কাজ ঠিকভাবে করার যোগ্যতা অর্জন করা, ভাল ডিজাইনের বৈশিষ্ট বোঝা, যথেষ্ট পরিমান কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করা। ডিজাইন এমনই একটি বিষয় যে সম্পর্কে প্রত্যেকেরই নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। ফলে একজনের কাছে ভাল মনে হলেও আরেকজনের কাছে ভাল নাও মনে হতে পারে। অনেকেই ভুলে যান অধিকাংশ কাজ হয় ব্যাকরনের মত নিয়ম মেনে। রঙ, কম্পোজিশন, ফন্ট, বক্তব্য সবকিছু মিলিয়ে ভালো ডিজাইন। কখনো ভেবে দেখেছেন কি কোকাকোলা, মাইক্রোসফট এর মত বিশ্বের সেরা লোগোগুলি কত সাধারন। ভালভাবে লক্ষ্য করে দেখুন, শুধুমাত্র লেখা দিয়ে তৈরী এই লোগোগুলি তাদের পরিচিতি সার্থকভাবে তুলে ধরে। কাজেই আপনাকে জটিল কিছু করতে হবে এটা ধরে নেবেন না।

মুলকথা হচ্ছে, ডিজাইন সম্পর্কি বহু বইপত্র পাওয়া যায়। সেখানে যে সুত্রগুলি দেয়া হয়েছে ভালভাবে রপ্ত করা।

ধরে নিচ্ছি আপনি সেটা করেছেন কিংবা চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আপনার যোগ্যতা অন্যকে দেখাবেন কিভাবে যদি দেখানোর সুযোগ না পান। সে কথাগুলি উল্লেখ করার জন্যই এই লেখা।

আউটসোর্সিং সাইটগুলি বলে প্রথম কাজ পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। ওডেস্কের হিসেবে প্রথম কাজ পেতে আপনার ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত চেষ্টা করতে হতে পারে। আরো ভাল ফল পাওয়ার জন্য এই পদ্ধতিগুলি কাজে লাগান,

আপনার করা ভাল কাজগুলি আপনার প্রোফাইলে জমা রাখুন। সেগুলি দেখে যিনি কাজ দেবেন তিনি আপনার কাজ সম্পর্কে আগাম ধারনা পেতে পারেন।

এধরনের সাইটগুলিতে টেষ্ট দেয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সেগুলি দিন। এতে আপনার রেটিং বাড়বে ফলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে।

পেশাদারিত্বের পরিচয় দিন। যিনি কাজ দেবেন তার প্রথম লক্ষ্য কাজটি সময়মত হবে, দ্বিতীয়ত কাজটি ভালভাবে হবে, তৃতীয়ত কম টাকায় হবে। এর যে কোনটিতে গড়মিল হলে কাজ পাবেন না। আপনার দায়িত্ব তারকাছ থেকে তিনি ঠিক কি চান সেটা জেনে নিয়ে কাজ করা। এমনভাবে যোগাযোগ করা যেন তিনি আপনাকে বিশ্বাস করতে পারেন। যে কাজ ভালভাবে করতে পারবেন না সেকাজে কখনো হাত দেবেন না। এতে নিজেরই ক্ষতি।

শুরুতেই অর্থকে গুরুত্ব দেবেন না। এধরনের সাইটে কাজ দুভাবে দেয়া হয়, কোনটিতে নির্দিষ্ট টাকার পরিমান উল্লেখ করা থাকে, কোনটিতে প্রতিযোগিতামুলক দাম উল্লেখ করে অন্যদের পেছনে ফেলতে হয়। সমস্যা হচ্ছে, আপনি যদি খুব কমদাম চেয়ে বসেন তারা ধরে নেবে আপনি কাজের যোগ্য নন। আর বেশি চাইলে খরচের কারনে কাজ দেবে না। শুরুতে নির্দিষ্ট খরচের কাজে হাত দেয়াই ভাল।

বেশি বেশি কাজের চেষ্টা করুন। যত বেশি চেষ্টা করবেন কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। সাধারনত বিনামুল্যে একাউন্ট করলে নিদিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট সংখক আবেদন করা যায়। কিছু ফি দিয়ে সদস্য হলে সেই সুযোগ বাড়ে। কাজ করার সিদ্ধান্তই যদি নিয়ে থাকেন তাহলে কিছু ফি নিয়ে সদস্য হোন। কোন কোন সাইটে পরীক্ষা দিয়ে ভাল করলে বেশি আবেদনের সুযোগ পাওয়া যায়। সেই সুযোগ কাজে লাগান।

এধরনের সাইটে নানাধরনের পরামর্শ দেয়া হয়। ফোরামে বিভিন্ন ব্যক্তি তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানান। যতটা সম্ভব এগুলি থেকে জানার চেষ্টা করুন।

যত দিন যাবে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বাড়তে থাকবে।

বিনামুল্যের ওয়েবপেজ-ব্লগ তৈরীর ব্যবস্থা Jimdo

আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, সেখান থেকে আয় করতে চান। এজন্য অনেকগুলি ওয়েবসাইট বিল্ডার রয়েছে। যদি বিনা খরচে সেকাজ তাহলে আরো ভাল।


ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, উইবলি ইত্যাদির কথা আগে বলা হয়েছে। এদের মধ্যে বিনামুল্যের ওয়ার্ডপ্রেস আয়ের সুযোগ দেয় না, আপনাকে অবশ্যই টাকা দিয়ে সদস্য হতে হয়। ব্লগার পুরোপুরি বিনামুল্যের কিন্তু অনেকে ব্লগার ব্যবহারে সন্তুষ্ট নন। উইবলিতে বিনামুল্যের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আয় করা যায়, টাকা দিয়ে সদস্য হলে আরো সুবিধে পাওয়া যায়। এধরনের এরকটি ব্যবস্থা জিমডো (জিম-ডু)।

জিমডো ব্যবহার খুবই সহজ। আপনি এইচটিএমএল এর কিছুই জানেন না তাতে কোন সমস্যা নেই। শুধুমাত্র ক্লিক করে পছন্দমত ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারেন। পছন্দমত থিম ব্যবহার করতে পারেন। আয়ের জন্য সেখানে বিজ্ঞাপন যোগ করতে পারেন।

২০১০ সালের মার্চে এর যাত্রা শুরু। তাদের তথ্য অনুযায়ী ৩০ হাজারের বেশি ই-কমার্স সাইট এটা ব্যবহার করছে। তাদের সুবিধা-অসুবিধা সহ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।

. একাউন্টের ধরন

৩ ধরনের একাউন্ট ব্যবহার করা যায়। বিনামুল্যের, প্রো এবং বিজনেজ। বিনামুল্যের সাইটে তাদের কিছু বিজ্ঞাপন থাকে, অন্যগুলিতে থাকে না। প্রো এর জন্য বছরে ৬০ ডলার (মাসে ৫ ডলার) বিজনেস একাউন্টের জন্য ১৮০ ডলার দিতে হয়। এছাড়া প্রো এর জন্য একটি নিজস্ব ডোমেন থাকে (অন্য ডোমেন ব্যবহার করা যায়)।

. ব্যবহার

ব্যবহার অত্যন্ত সহজ। সরাসরি থিম ব্যবহার করা যায় সেইসাথে ইচ্ছে করলে এইচটিএমএল/সিএসএস পরিবর্তন করে নেয়া যায়। সাইটের একটি মোবাইল ফোন ভার্শন ব্যবহার করা যায়।

. অতিরিক্ত সুবিধা

ইউটিউব ভিডিও যোগ করা, ফটোগ্যালারী ব্যবহার কিংবা ফেসবুকের মত সাইট খুব সহজে যোগ করা যায়।

. আয়ের সুযোগ

ব্যানার বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আয় করা যায়।

. ই-কমার্স

অনলাইন দোকান হিসেবে ব্যবহারের জন্য সবধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রো ভাশর্নে বিক্রির ৫% কেটে নেয়া হয়, বিজনেস ভার্শনে সেটা বাদ দেয়া যায়।

. ব্লগিং

ব্ল ব্যবহার জন্য প্রয়োজনীয় সাধারন সব ব্যবস্থা আছে। তবে ক্যাটাগরি নেই। অন্য সফটঅয়্যার ইনষ্টল করে কমেন্ট ব্যবস্থাকে আরো উন্নত করা যায়।

. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

প্রো ভার্শনে মেটাট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশন, ইমেজ অলট ট্যাগ সব পরিবর্তণ করা যায়।

. যায়গা

বিনামুল্যের ভার্শনের জন্য ৫০০ মেগাবাইট, প্রো এর জন্য ৫ গিগাবাইট এবং বিজনেস এর জন্য আনলিমিটেড।

যারা অধিক দক্ষতা ছাড়াই সুন্দর সাইট পেতে চান এবং তাকে আয়ের উতস হিসেবে ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য খুবই উপযোগি এই ব্যবস্থা।

ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে সহজে কিভাবে আয় করা যায় সেবিষয়ে অন্য লেখাগুলি পড়ে নিন এই সাইটেই।


এখনই ইন্টারনেটে আয় শুরু করতে চান ? তাদের সাইটে গিয়ে ব্লগ তৈরী করুন। ফাষ্ট-টু-আর্ন এর সদস্য হোন এবং তাদের বিজ্ঞাপন সেখানে রাখুন। সাথেসাথে ফল পাবেন।

ফ্রিল্যান্সারের সহজে বিক্রির ১০ উপায়

ফ্রিল্যান্সারের কাছে বিক্রি বিষয়টি খুবই গুরুত্বপুর্ন। ওয়েব ডিজাইনারের ক্ষেত্রে নিজের তৈরী ওয়ার্ডপ্রেস থিম কিংবা নিজের অভিজ্ঞতায় লেখা ই-বুক কিংবা নিজের উঠানো একটি ছবি ইত্যাদি যদি বিক্রি করতে না পারেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কাজেও তার প্রভাব পড়ে। এমনকি নিজের তৈরী ব্লগ আর্টিকেল যদি ভিজিটর আকর্ষন করতে না পারে সেটাও বিক্রির ব্যর্থতা। ব্লগ আয়ের উতস সেকথা মনে রাখলে ভিজিটর পাওয়ার অর্থ বিক্রি করা।

কেউ যখন কিছু কেনেন তখন বেশকিছু বিষয় বিবেচনা করে কেনার সিদ্ধান্ত নেন। এখানে সাধারনভাবে বিক্রির সময় বিবেচ্য বিষয়গুলি নির্দিষ্ট করে উল্লেখ করা হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সার যখন বিক্রেতা তখন অনায়াসে একে কাজে লাগাতে পারেন।

সব ধরনের বিক্রির ক্ষেত্রে ক্রেতাকে দোকান পর্যন্ত আনা বিক্রির বড় একটি ধাপ। ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রেও সেবা বা কাজকে ক্লায়েন্টের সামনে তুলে ধরা সমান গুরুত্বপুর্ন। এর পরের ধাপ কেনার বিষয়ে ক্লায়েন্টের সিদ্ধান্ত নেয়া।
এখানে সিদ্ধান্ত নেয়ার পেছনে যে বিষয়গুলি কাজ করে তুলে ধরা হচ্ছে।

. দাম

কিছু কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখে দাম। অধিকাংশ ক্রেতা মুলত দামের ওপর ভিত্তি করে কেনার সিদ্ধান্ত নেন। অবশ্য পুরোপুরি ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে বিষয়টি খুব গুরুত্ব বহন করে না। তিনি বিক্রি বাড়ানোর জন্য ক্রমাগত দাম কমানোর প্রতিযোগিতায় যান না বরং দাম এবং মান দুইয়ের সমতা রাখেন।

. খ্যাতি

অনেকের কাছে খ্যাতি গুরুত্বপুর্ন বিষয়। নামকরা ব্রান্ডের পন্য কিনে গর্ববোধ করেন। ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে বাস্তবতা হচ্ছে, প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সারের নির্দিষ্ট একটি পরিধি থাকে। যত খ্যাতিমানই হোন না কেন সেই পরিধির বাইরে তিনি অপরিচিত। 

অন্তত নিজের পরিধির মধ্যে খ্যাতি বাড়ানোর মাধ্যমে বিক্রি বাড়ানো সম্ভব।

. সহজতা

কোন পন্য কেনা কতটা সহজ তার ওপর বিক্রি অনেকটা নির্ভর করে। বিশ্বখ্যাত কোকাকোলা বিপুল পরিমান ব্যবসা করতে পারে কারন এলাকার ছোট দোকানেও তাদের পন্য পাওয়া যায়। সেখানে পন্য পৌছে দিতে তাদের বিপুল পরিমান অর্থ ব্যয় করতে হয়। জিনিষ হাতের নাগালে রাখার সাথে কোকাকোলা নামটি মানুষের কাছে পরিচিত করার কাজটিও করা হয়। সাফল্যের দিক থেকে বিবেচনা করলে তাদের পদ্ধতি ব্যবসার ভাল উদাহরন।

ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্টের সাথে সহজ যোগাযোগ অনেক সুবিধে দিতে পারে। যিনি আগে কোন ফ্রিল্যান্সারের সাথে কাজ করেছেন তিনি তারসাথে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন।

. পরিচিতি

সময় যাওয়ার সাথেসাথে ফ্রিল্যান্সারের নিজস্ব একটি পরিচিতি তৈরী হয়। ফ্রিল্যান্সারের কাছে সেটা অমুল্য সম্পদ। এর ওপর ভিত্তি করে ক্লায়েন্ট প্রথম সিদ্ধান্ত নেন তার কাছে কাজ করাবেন কি-না। সময়ের সাথেসাথে পরিচিতি বৃদ্ধি পাওয়া গুরুত্বপুর্ন।

. ভীতি

অনেকেই কোন পন্য কেনার সময় ভয় পান। নতুন কোম্পানী কিংবা পন্যের ক্ষেত্রে এই ঘটনা বেশি ঘটলেও অনেক প্রতিষ্টিত কোম্পানীর পন্যও মানুষ নিশ্চিন্তে কেনেন না। ফ্রিল্যান্সারের দায়িত্ব তার কোন বিষয় ক্লায়েন্টের কাছে ভীতিকর কিনা যাচাই করা এবং ভীতি দুর করার ব্যবস্থা নেয়া।

. প্রত্যাসা

বিজ্ঞাপনে সবসময়ই বাড়িয়ে বলা হয়। বাড়িয়ে বলা অবশ্য এই না যে সেখানে মিথ্যে বলতে হবে। কেউ যখন বলেন সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তখন তিনি এই নিশ্চয়তা দেন না যে তারচেয়ে নির্ভরযোগ্য কেউ নেই। তারপরও মানুষ এধরনের বক্তব্য শুনতে পছন্দ করে। সবচেয়ে ভাল, সবচেয়ে কম দাম, সবার সেরা এইজাতিয় বক্তব্য ক্রেতাকে আগ্রহি করে।

. বিশ্বস্ততা

ব্যবসায় গুডউইল বলে একটি বিষয় কাজ করে। একারনেই ক্রেতা কিছু কেনার সময় নির্দিষ্ট দোকানে কেনেন। অন্যান্য ব্যবসার মত ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রেও বিশ্বস্ততা অর্জন বড় ভুমিকা রাখে।

. সম্পর্ক

ক্রেতা-বিক্রেতা সম্পর্ক ব্যবসায় সবসময়ই গুরুত্বপুর্ন। হয়ত লক্ষ্য করেছেন পাশাপাশি দুটি দোকানের এক দোকান ভাল ব্যবসা করে, পাশের দোকান ক্রেতা পায় না। ফ্রিল্যান্সার এই বৈশিষ্টের দিকেও দৃষ্টি দিতে পারেন।

. মুল্য

দাম সম্পর্কে একবার বলা হয়েছে। বিষয়টি আরেকবার উল্লেখ করা হচ্ছে, ক্রেতা যে টাকা দিচ্ছেন তার বদলে তিনি কি পাচ্ছেন তাকে তুলনা করে দেখা জরুরী। বিক্রেতার কাছে যেমন টাকা গুরুত্বপুর্ন ক্রেতার কাছে তেমনি পন্য গুরুত্বপুর্ন।

. ফাউ

দামাদামি সবাই পছন্দ করে। বাড়তি কিছু পেতে চেষ্টা করে। বিজ্ঞাপনে সেকারনে এটা কিনলে ওটা ফ্রি ধরনের কথাবার্তা খুব বেশি।

ফ্রিল্যান্সার তার কাজের সাথে অতিরিক্ত হিসেবে কিছু দেয়ার ব্যবস্থা করতে পারেন খুব সহজেই।

ক্রেতা যে বিষয়গুলি বিবেচনা করে কেনার সিদ্ধান্ত নেন সেটা যদি জানা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সার যখন বিক্রেতা (সেবা অথবা কোন পন্য) তখন তারপক্ষেও ভাল করা সহজ। অবশ্য সকলের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি কাজ করে না। ক্লায়েন্ট তো বটেই, ফ্রিল্যান্সারের মনোভাবের কারনেও এদের একটির বদলে অন্যটি বেশি গুরুত্বপুর্ন হতে পারে।

সাধারনভাবে মানুষের মনোভাব পজিটিভ এবং নেগেটিভ দুধরনের বলে হিসেব করা হয়। কারো জন্য একটি কার্যকর কারো জন্য অন্যটি। সহজ উদাহরন হিসেবে, যদি পজিটিভ মনোভাব নিয়ে কাজ করে উন্নতি করতে চান তাহলে কাজের মান, বিশ্বস্ততা ইত্যাদির ওপর জোর দিতে পারেন।

আর যদি বিপরীত মনোভাব কাজ করে তাহলে সাফল্যের জন্য দাম কমানোর দিকে দৃষ্টি দিতে পারেন।

মোবাইল এ মজিলা ফায়ার-ফক্স

মজিলা ফায়ার-ফক্স ব্যাবহার করতে চান মোবাইল এ? এখনই নিন মজিলার মোবাইল ভার্শন......

মোবাইল এ ফটোশপ !!!!

মোবাইল এ ফটোশপ ব্যাবহার করতে চান? আপনার জন্য নিয়ে এলাম ফটোশপ এর মোবাইল ভার্শন! এখনই নিন......

Download

Sunday, February 12

ডুলেন্সারের আয়ের উৎস। মেধা শুন্য করা ছাড়া আর কিছু না।

ডুলেন্সার বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং ক্রেজ হিসেবে বেপক পরিচিত। এর জনপ্রিয়তার মুল কারন হচ্ছে সকল শ্রেনী -পেশার মানুষের সমর্থন। হ্যা সমর্থন না করেই বা উপায় কি ? কারন ডুলেন্সার প্রেমেন্ট করে আসছে। সত্যিকার অর্থে ডুলেন্সার এর জনপ্রিয়তার মুল কারন এটাই।

সবার কাছেই যে জনপ্রিয়, ঠিক তাও না। বাংলাদেশে অনেকেই আছে যারা ডুলেন্সার পছন্দ করেন না। আপনারা নিশ্চই জানেন ডুলেন্সারের এক একটা আইডির দাম কত ? থাক, না জানলেও কোন সমস্যা নাই।

আমি বিস্তারিত বলছি :

$100 = 100 click + Time 1.30 hour = income $1

$300 = 300 click + Time 5.00 hour = income $3

$500 = 500 click + Time 8.00 hour = income $5

ও , ডুলেন্সার থেকে কেউ চাইলে দুই বছরের জন্য ওয়েব সাইট লিজও নিতে পারেন। লিজ কত টাকা থেকে কত টাকা পর্যন্ত নেয়া যায় , তাও জানেন না ? না জানলে কি আর করা।

তাও আমি বলছি :

আপনি $500-$50,000 ডলার পর্যন্ত লিজ নিতে পারেন। এই ডলার বা টাকা তাদের একে বারেই দিয়ে দিচ্ছেন না। ডুলেন্সার আপনাকে লিজকৃত টাকার 0.5% প্রতিদিন দিবে এবং দুই বছর পর্যন্ত ‍দিবে থাকবে।

বিনা পরিশ্রমে ……………… :D :D :D

আপনারা হয়ত ভাবছেন, আমি ডুলেন্সার এর মার্কেটিং করছি। ঠিক…ঠিক……………….

লিখাটা শেষ পর্যন্ত পড়ুন , তাহলেই বুঝতে পারবেন । :P :P :P

আমি বিষয় গুলো জানাচ্ছি। কারন না জানলে হিসাবটা মেলাতে পারবেন না। কঠিন কোন হিসেব না ।

এ হিসেবে আমরা ডুলেন্সার কত টাকা আয় করল বা আদও ডুলেন্সার আয় করে কিনা তার ঘেটে সময় ন্ষ্ট করব না।

আপনারা সকলেই ডুলেন্সারের হোম পেজের ‍দিকে তাকালে দেখতে পাবেন, সেখানে লিখা আছে।

এবং ডুলেন্সারের হোম পেজের ‍দিকে তাকালে দেখতে পাবেন :

> 1,47,873 Freelancer Professionals

> $11,86,264 User Earning

> 376 Projects Completed

> 339 Projects Avilable

আমি এই হিসেবের হ্মেত্রে শুধু $100 এর আইডি ব্যাবহার করব। 1,47,813 জন ফ্রল্যান্সার ডুলেন্সারে কাজ করছে। ধরি, গড়ে সবাইকে ডুলেন্সারে $100 ডলার এর একাউন্ট করেছে। এই $100 ডলারের $90 ডলার রেফারেল বা মেচিং বাবদ আমাদের সবার মাঝে ‍দেয়া হয়। আর বাকি $10 ডলার ডুলেন্সার তার নিজের উন্নয়য়ের জন্য রাখে।

যেহেতু ডুলেন্সার প্রতি আইডিতে $10 ডলার করে রাখে। তাই আমরা 1 আইডি = $10 ডলার ,ধরি…………….

1 টি আডির দাম = $10 ডলার

1,47,813 টি আইডির দাম=(147813×10) ডলার

= $14,78,130 ডলার

তার মানে 1,47,813 জন ফিল্যান্সারের কাছ থেকে সাইন আপ বাবদ $14,78,130 ডলার নেয়া হয়েছে।

এখন দেখুন আসল মজা ……………………….

কষ্ট করে আবার একটু হোমপেজের দিকে লহ্ম করুন। সেখানে দেথবেন 147813 জন ফ্রিল্যান্সার $1186264 ডলার আয় করেছে।

ডুলেন্সার আমাদের কাছ থেকে নিয়েছে = 14,78,130 ডলার

আমরা ডুলেন্সার থেকে আয় করেছি = -11,86,264 ডলার

= 2,91,866 ডলার

সুতরাং আমাদের কাছথেকে নেয়া ডলারের সমপরিমান ডলারও আমরা ডুলেন্সার থেকে আয় করিনি। আমাদের সাইন আপ এর টাকার $2,91,866 ডলার এখনও ডুলেন্সারের কাছে আছে। তাহলে কি দারাচ্ছে ?

ডুলেন্সার আমাদের কাছথেকে নেয়া ডলারই আমাদেরকে দিচ্ছে। মাছের তেল দিয়ে মাছ ভাজার কি সুন্দর রাস্তা :D

ডুলেন্সার নাকি ওয়েব সাইট ভিজিটিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করে। তো সেই টাকা কই ………… :( ………….. ?

তার মানে ডুলেন্সারের সাইন আপ বন্ধ, তাদের ইনকামও বন্ধ। এর সাথে সাথে ডুলেন্সারও সবাইকে বাশ ‍দিয়ে চলে যাবে । :P :P :P

ও , বলাইতো হয়নি, ডুলেন্সারের ফ্রিলেন্সারদের জন্য নতুন আয়ের পথ Post To Earn. যা থেকে একজন ফ্রিল্যান্সার প্রতিদিন $3 ডলার আয় করতে পারবে।

ওহ ! কত্ত মজা …………….. টাকা ইনকাম করা কত্ত সহজ। :P :P :P

Post To Earn কি আসলেই কোন আয়ের পথ ? নাকি আরো বেশি সাইন আপের নতুন ফন্দি …………………?

নিজে খেয়ে আপনাদের আর কত বুঝাব ? এবার কষ্ট করে নিজ দায়িত্বে সাইন আপ করবেন ……………………

রেফারেল ছাড়া তো আর সাইন আপ করা যায় না , তাই সাইন আপ করতে চাইলে বা স্বইচ্ছায় বাশ খেতে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন ।
Collected: ( HANNAN ATIK - টেকটিউনস )

সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদে, ভারতের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধে নেমেছে বাংলাদেশের হ্যাকার

সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদে, ভারতের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধে নেমেছে বাংলাদেশের হ্যাকার এর দল। একের পর হ্যাক করে নিচ্ছে ভারতীয় ওয়েবসাইট। এটা শুধুমাত্র বিএসএফ কে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া যে, তোমরা ভুল করছ! একটা মানুষের প্রাণের মূল্য এত কম নয়!
আমি হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে বাংলাদেশি হ্যাকারদের সাথে আছি। বলতে চাই, তোমরা এগিয়ে যাও। কোটি কোটি মানুষের সমর্থন আছে তোমাদের সাথে। আর, একটি আবেদনও জানাতে চাই তাদের! সেটি হল, শুধু ভারতীয় সাইট হ্যাক নয়, তারা যেসব বাংলাদেশী সাইট হ্যাক করেছে, সেগুলোও উদ্ধারের ব্যাবস্থা করুন......

আপনি এই দেশপ্রেমিকদের সাথে আছেন তো? জানান আপনার মতামত..

Tuesday, February 7

Complete Bangla books of Computer


কম্পিউটার ও এর বিভিন্ন যন্ত্রাংশ  সর্ম্পরকে খুব ভাল ভাবে জানার জন্য নিচের ১৫০ পৃষ্ঠার ( প্রয়োজনীয় চিত্র সহকারে ) বাংলা ইউনিকোডে লেখা এই বইটি ডাউনলোড করুন …(ডাউনলোড করলেই বুঝবেন এটা কি দরকারি বই )

Download link

Sunday, February 5

learn c and c++



you can learn easily learn c from this book . just download from the link 

খুজে নিন উইন্ডোজ ৭ এর Hidden themes & Wallpapers


উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দেবার সময় ইউজারের কাছে জানতে চাওয়া হয় সিস্টেমে অপারেটিং সিস্টেম এর ভাষা-সময়-মূদ্রা কি হবে। ঠিক ঐ সময়ে ইউজারের পছন্দ অনুসারে থিমও যুক্ত হয়, যেমন ধরুন আপনি উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের সময় ভাষা হিসাবে ইংরেজি (ইউএস) নির্বাচন করলেন, তাহলে সিস্টেমে ইউএস-এর একটা থিম চলে আসবে সাথে বেশকিছু ওয়ালপেপার। কিন্তু আপনি কি জানেন সিস্টেমে কিছু হিডেন থিম আছে অন্যান্য ইংরেজি ভাষাভাষি এলাকার জন্য যেমন:- কানাডা, ইউকে, অস্ট্রেলিয়া, দ: আফ্রিকার। এই থিমগুলি স্বাভাবিক ভাবে ডিফল্ট থিম হিসাবে পাওয়া যায় না, কিন্তু কিছু ট্রিক্স ব্যবহার করে এই সকল থিম ও ওয়ালপেপার অবমুক্ত করা যেতে পারে। আসুন কাজটি করে ফেলি। যেভাবে কাজটি করবেনঃ
➥ Windows Key + R চাপুন; RUN open হবে। এবার Run এ গিয়ে C:\Windows\Globalization\MCT টাইপ করে ENTER চাপুন।
➥ যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে কিছু সাব ফোল্ডার দেখাবে: MCT-AU, MCT-CA, MCT-GB, MCT-US and MCT-ZA
এখানে লক্ষনীয় যে; AU ফর Australia, CA ফর Canada, GB ফর Grait Britain, US ফর United States এবং ZA ফর South Africa.
➥ এবার উইন্ডোজ এর সার্চ এ গিয়ে লিখুন *.theme
➥ যে থিমগুলো পাবেন CTRL + A চেপে সব থিমগুলি নির্বাচিত করুন এবং CTRL+C চেপে কপি করুন।
এরপর C:\Windows\Resources\Themes এ পেষ্ট করুন। আপনার কাজ ৯৭% শেষ, এবার বাকি ৩% সম্পন্ন করতে
➥ ডেক্সটপে রাইট ক্লিক করে Personalize এ গিয়ে Theme এ দেখুন নতুন সব থিমগুলি চলে এসেছে।

এইচ,টি,এম,এল শিখুন বাংলায়


বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে সহজ ও বড় তথ্য ভান্ডার বলা হয় ইন্টারনেটকে। আমরা বিভিন্ন ওয়েব পেইজ ব্যবহার করার মাধ্যমে ইন্টারনেট হতে প্রয়োজনীয় তথ্য বা কার্য সমাধা করি। এই ওয়েব পেইজগুলোর মূল গঠন তৈরি হয় এই এইচ,টি,এম,এল ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে। ওয়েব পেইজ ডেভেলপমেন্ট শিখার প্রাথমিক ধাপ হচ্ছে এই এইচ,টি,এম,এল। এইচ,টি,এম,এল না জেনে ইন্টারনেটকে ভালভাবে জানা অসম্ভব একটি ব্যাপার। বর্তমানে যে সকল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ল্যাংগুয়েজ প্রচলিত আছে সেই সবগুলোর মূল ধারনা এইচ,টি,এম,এল হতে নেওয়া। এতক্ষণে নিশ্চই এইচ,টি,এম,এল এর গুরুত্ব অনুধাবন করে ফেলেছেন।
তাই আজই শুরু করে দিন এই এইচ,টি,এম,এল এর পাঠ। তাও আবার বাংলায়। এজন্য তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে ফেলুন এই চমৎকার ই-বুকটি (নিচের লিঙ্ক হতে)


ডাউনলোড লিঙ্ক

২৪ ঘন্টায় পিএইপি শিখুন

আজ আপনাদের উপহার দেব একটি মূল্যবান ই-বুক। পিএইচপি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে কি কি করা যায় তা এখনকার দিনে বিস্তারিত না বললেই হয়। ওয়েব ডেভেলপিং এর ক্ষেত্রে পিএইচপি একটি আশির্বাদ স্বরুপ ভাষা। যারা ওয়েব ডেভেলপিং এ ক্যারিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য ই-বুকটি খুবই গুরুত্বপুর্ণ। ই-বুকটিতে ৪৭৮টি পৃষ্ঠা আছে। তার সম্পূর্ণ বইটি ইংরেজী ভাষায় রচিত। 
আগ্রহীরা এখনই ডাউনলোড করে ফেলুন বইটি নিচের লিঙ্ক হতে। সাইজ খুব বড় নয়, মাত্র ২.৩০ মেগাবাইট।

"পবিত্র কুরআন শরীফ" বাংলায় !!!

এবার আপনাদের সাথে শেয়ার করব পবিত্র কুরআন শরীফ যেটি পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে একটি। ই-বুকটি আপনাদের জন্য বাংলায় অনুবাদ করেছেন ডঃ জহুরুল হক এবং সৌজন্যে রয়েছে কুরআন টুডে ডট কম। তাই এখনি ডাউনলোড করে নিন জ্ঞানের এই পবিত্র ভান্ডারটিকে।

ডাউনলোড লিঙ্ক

বাংলায় শিখুন ফরেক্স

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ফরেক্স শিখার ই-বুক। তাও আবার বাংলায়। বর্তমানে অনলাইন আর্নিং এর সবথেকে বড় সোর্স হচ্ছে ফরেক্স মার্কেট। যেখান থেকে প্রচুর আয়ের সম্ভাবনা আছে। অনেকেই ইন্টারনেট রিসার্চ করেন ফরেক্স সম্পর্কে জানার জন্য। কিন্তু বাংলায় ফরেক্স সম্পর্কে তেমন কোন সহায়তায় পান না। ফরেক্স সম্পর্কে জানার জন্য এই ই-বুকে পর্যাপ্ত নলেজ রয়েছে, যেখান থেকে আপনি ফরেক্স সম্পর্কে ভাল একটি ধারণা পেতে পারেন।ই-বুকটি প্রস্তুত করেছেন সৈয়দ হাসান মাহমুদ। আশা করি বইটি পড়ে আপনারা ভালই উপকৃত হবেন। নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক হতে ডাউনলোড করে নিন ই-বুকটি।

অন্যভাবে বাড়ান আইডিএম এর স্পীড

ডাউনলোডের দুনিয়াই সেরা ডাউনলোডার আইডিএমএর গুণাগুনের শেষ নেই। তাই এই আইডিএমকে আরও আপন করে নিতে আজকে নিয়ে এসেছি এমন একটি টিপস যার মাধ্যমে আপনারা আইডিএম থেকে সম্পূর্ণ ডাউনলোড স্পীড পেতে পারবেন। আশা করছি টিপস্‌টি আপনাদের কাজে আসবে। 
প্রথমে আইডিএম এর option এ গিয়েconnection এ ক্লিক করুন।
connection type এ গিয়ে LAN 10MBS আর তারপরে defult max conn. number এ 16 দিয়ে OK করুন। ব্যাস খেল খতম।
আমার স্পিড ২০ KB এর মতো বেড়েছে । এটা সার্ভার আর CONNECTION এর উপর নির্ভরশীল । আমি 6.07 এ টেস্ট করেছি। এটা মুলত ফাইল টা কে ১৬ ভাগ করে ফেলে ডাউনলোড করে । তাই যে ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করবেন তার সার্ভার স্পিড বেশি হলেই শুধু স্পিড বাড়বে।

ফেসবুক চ্যাটে কালার টেক্সট ব্যবহার করে চমকে দিন আপনার বন্ধুকে

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ফেসবুকের মজার একটি টিপস্‌। Facebook Chat Box এ সহজে চ্যাঁট করার জন্য টেক্সট এর কালার Black হিসেবে Default রাখা হয়, দূরত Chat এবং Overloading এর কথা চিন্তা করে। এখন আপনি এই Black Text এর সিমিত না থেকে আপনার বন্ধুদের তাক লাগিয়ে দিতে নিচের Color Code গুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি ইচ্ছা করলে এই কালার কোড গুলো মাধ্যমে আপনার Facebook বন্ধুদেরকে Message Send করতে পারবেন। কোডগুলো লিখতে অবশ্য একটু কষ্ট কারণ কপি পেস্ট করে লিখতে হবে। তবুও অন্যকে চমকে দেবার মজাই আলাদা।
কিন্তু এই Color Code গুলো States Update এবং Mobile এ Support করে করবে না।
এখানে কোডগুলোর তাদের alphabets সাথে তালিকা দেওয়া দেওয়া হল।:--
[[107015582669715]] = A
[[116067591741123]] = B
[[115602405121532]] = C
[[112542438763744]] = D
[[115430438474268]] = E
[[109225112442557]] = F
[[111532845537326]] = G
[[111356865552629]] = H
[[109294689102123]] = I
[[126362660720793]] = J
[[116651741681944]] = K
[[115807951764667]] = L
[[106596672714242]] = M
[[108634132504932]] = N
[[116564658357124]] = O
[[111669128857397]] = P
[[107061805996548]] = Q
[[106699962703083]] = R
[[115927268419031]] = S
[[112669162092780]] = T
[[108983579135532]] = U
[[107023745999320]] = V
[[106678406038354]] = W
[[116740548336581]] = X
[[112416755444217]] = Y
[[165724910215]] = Z
আপনি যদি ফেসবুক চ্যাঁট বক্সে MAMUN লিখতে চান তাহলে Color Code গুলো হবে এইভাবেঃ- [[106596672714242]] [[107015582669715]] [[106596672714242]] [[108983579135532]] [[108634132504932]]

ফেসবুক নিয়ে সমস্যায় আছেন? সামাধান করুন এক্ষুনি

কিছু দিন ধরেই মোবাইল কোম্পানীগুলোর ইন্টারনেট সেবার সাথে ফেসবুকের সম্ভবত ঝগড়া শূরু হয়েছে (জোকস্‌ এপার্ট)কারণ প্রায় মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফেসবুকে ঢুকলে সাদা পেজ ছাড়া কিছু আসে নাবিশেষ করে যারা গ্রামীণফোন ইউজার তারাই এই সমস্যার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগীআমি নিজেও এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিতাই এর সমাধান খোঁজার চেষ্টাই ছিলামপাওয়া মাত্র আপনাদের জানানোর জন্য এই পোস্টটি করলামসমস্যাটির দুটি সমাধান আমি পেয়েছিএজন্য নিচের দুটি সিস্টেমে ট্রাই করে দেখুন১ম টিতে কাজ না হলে ২য় টিতে অবশ্যই হবে ইনশাল্লাহ 
১ম পদ্ধতিঃ ফেসবুকে লগিন করার পর ব্রাউজারের এড্রেস বারে www.facebook.com/home লিখে এন্টার চাপুনএবার যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে Return home এ ক্লিক করে দেখুন কাজ হয় কিনা

২য় পদ্ধতিঃ এক্ষেত্রে ফেসবুকের Account Settings এ যানএবার security অপশন থেকে Secure Browsing এডিট করে তারপর Browse Facebook on a secure connection (https) when possible এই option টাতে টিক চিহ্ন দিয়ে Save দিন
দেখুন কাজ হয় কিনা

মজিলা ফায়ারফক্সের দারুন কিছু টিপস ও শর্টকাট

ফায়ারফক্স হল আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ওয়েব ব্রাউজারব্রাউজারের দুনিয়ায় অনেক ব্রাউজার আছে তবে তাদের চেয়ে ফায়ারফক্স সবথেকে ভালকারণ মজিলা ফায়ারফক্সে অন্যান্য ব্রাউজারের তুলনায় অধিক পরিমানে এডঅন্স ও এক্সটেনশন ব্যবহারের সুযোগ রয়েছেএছাড়াও আরও বিভিন্ন কারনে অন্যান্য ব্রাউজারের তুলনায় মজিলা ফায়ারফক্সের জনপ্রিয়তা এত তুঙ্গে

নিচে ফায়ারফক্সের টিপস ও শর্টকাটগুলো দিলাম-
স্ক্রিনে অনেক জায়গা রাখতে চাইলে- View>Toolbar>Customize> এবার ক্লিক করুন Use small icons এদেখুন আপনার স্ক্রিনে অনেক জায়গা বেড়ে গেছে
কিছু কী-বোর্ড শর্টকাট:
পেজের নিচের দিকে আসতে চাইলে- Spacebar প্রেস করুন
পেজের উপরের দিকে আসতে চাইলে- Shift + Spacebarপ্রেস করুন
ওয়েব পেজে কোন কিছু খুজতে চাইলে- Ctrl + F প্রেস করুন
পরের শব্দ খুজতে চাইলে- Alt + Nপ্রেস করুন
কোন কিছু বুকমার্ক করতে চাইলে- Ctrl + D প্রেস করুন
নতুন ট্যাব খুলতে চাইলে- Ctrl + T প্রেস করুন
সরাসরি সার্চ বক্স এ যেতে চাইলে- Ctrl + K প্রেস করুন
সরাসরি এ্যাডড্রেস বার এ যেতে চাইলে Ctrl + L প্রেস করুন
লেখাকে বড় করতে চাইলে- Ctrl + =প্রেস করুন
লেখাকে ছোট করতে চাইলে- Ctrl + – প্রেস করুন
ট্যাব বন্ধ করার জন্য- Ctrl + Wপ্রেস করুন
রিলোড অথবা রিফ্রেস এর জন্য- F5প্রেস করুন
হোম পেজে যেতে চাইলে- Alt + Homeপ্রেস করুন


সয়ংক্রিয় ভাবে ওয়েব পেজের নাম বসাতে গেলে- ধরুন tech-infobd একটি সাইটের নাম এখন এর আগে www এবং পরে যদি .com/.net/.org থাকে তাহলে যা করবেন
Shift + Enter- .Net এর জন্য
Ctrl + Enter- .Com এর জন্য
Ctrl + Shift + Enter- .Org এর জন্য


আগের ট্যাব অথবা পরের ট্যাব গুলোতে নেভিগেট করতে-
Ctrl + Tab- সামনের ট্যাব এ যেতে
Ctrl + Shft + Tab- পেছনের ট্যাব এ আসতে
Ctrl +1-9- যদি আপনার ৯টা ট্যাব খোলা থাকে তাহলে ১ থেকে ৯নং ট্যাবে যাওয়ার জন্য

যদি History থেকে কোন পেজকে ডিলিট করতে চান তাহলে এ্যাডড্রেস বার থেকে পেজটি সিলেক্ট করে শুধু ডিলিট কি প্রেস করুন