Tuesday, December 27

অফ পেজ অপটিমাইজেশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় "ব্যাকলিংক"

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর অফ পেজ অপটিমাইজেশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় "ব্যাকলিংক" নিয়ে আলোচনা করবো।জানবো ব্যাকলিংক কাকে বলে,কেন ব্যাকলিংক এর প্রয়োজন ও কিভাবে পাবেন আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক।
ব্যাকলিংক কি?
ব্যাকলিংক এর মানে হলো একটি সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য লিংক পাওয়া।মনে করুন আপনার একটি ওয়েব সাইট আছে এবং সেই সাইটের লিংকটি আপনি অন্য একটি সাইটে রাখলেন।তাহলে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক পাবেন সেই সাইট থেকে যেখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক দিয়েছিলেন।
আপনার সাইট যদি A হয় এবং আপনি যে সাইটে আপনার সাইটের লিংকটি দিবেন সেটি যদি B হয় তাহলে ব্যাকলিংক হিসাবে বলতে গেলে আপনি B সাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পেলেন।এভাবে আপনি আপনার সাইটের লিংক যতগুলো সাইটে দিবেন আপনি ততো ব্যাকলিংক পাবেন।আর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাজেশন এ এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধরা হয়।
অর্থাৎ আমরা এক কথায় বলতে পারি যে অন্য সাইট থেকে আমরা আমাদের নিজেদের সাইটে যে ইনকামিং লিংক পাই তাকেই ব্যাকলিংক বলে।

কেন এই ব্যাকলিংক?
ব্যাকলিংক এর কথা মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে আমাদের দেশের বড় বড় নেতাদের কথা। কি অবাক হচ্ছেন আমার কথা শুনে? আমি ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তার কথা বললেই সবাকেই এই নেতাদের সাথে তুলনা করতে বলি। কিভাবে?

লোকবল সবচেয়ে বড় বল।মনে করুন আপনার অনেক টাকা পয়সা আছে কিন্তু কাজ করার জন্য কোন লোকেই আপনি পেলেন না তাহলে কি টাকা পয়সার কোন মুল্য আছে? না নেই।সেভাবেই একজন প্রভাবশালী নেতাও কিন্তু একা, কোন মূল্য নেই।দেখবেন যে সে সবসময় চায় তার অনেক অনেক সাঙ্গ-পাঙ্গ (লোকবল) থাকুক।কেননা লোকবল যত বেশি হবে তার ক্ষমতার প্রভাবও ততো বেশি হবে।ফলে সে সব জায়গায় তার প্রভাব আরো বেশি করে খাটাতে পারবে।কিংবা যখন সে কোন কাজ করতে যাবে তখন যদি তার পক্ষেই সবাই ভোট বা সম্মতি দেয় তাহলে তার কাজ ও গ্রহনযোগ্যতাও অনেকাংশে বাড়বে।অতএবে সে হয়ে যাবে একজন পাওয়ারফুল ম্যান ।
সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ব্যাকলিংকও তেমনি পাওয়ারফুল একটি জিনিস ।একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বড়ানোর কোন বিকল্পই হয় না।এক একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য ভোট স্বরূপ।এর জন্য সার্চ ইঞ্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।কেননা আপনি ও হয়তো কখনো চাইবেন না একজন অযোগ্য প্রার্থীকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসাতে। এর জন্য সার্চ ইঞ্জিনও তাদের প্রথম পেজটির জন্য বেশি গুরুত্ব দেয় ব্যাকলিংককে।
আর গুগল এই গুরুত্বকে সবার সামনে প্রকাশ করার জন্যই ব্যাবস্থা রেখেছে PageRank এর। পেজরেংক এর মাধ্যেম গুগল প্রকাশ করে যে ওয়েবসাইটটির গুরুত্ব বা রেংক কতটুকু।
অতএব এ থেকে প্রমাণিত হয় যে আপনার পেজ রেংক বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে দরকার ব্যাকলিংক বাড়ানো।
আবার মনে করুন একজন মানুষের পিছনে ১০০ লোক আছে।এর মধ্যে ৮০ জনই হল অন্ধ,বোবা, খোড়া ইত্যাদি।তাহলে কি হলো? তার কি ১০০ জন মানুষের কাজ ঐ লোক গুলো দিয়ে করা সম্ভব?কখনোই না।কারণ ১০০ জন লোক থাকলেও তাদের জোর ও ক্ষমতা ২০ পরিপূরণ মানুষের সমান।তাছাড়া কোন কম্পানীও কিন্তু এমন অযোগ্য প্রার্থীকে কোন বড় পদে নিয়োগ দেয় না।
সার্চ ইঞ্জিনও তার ব্যাতিক্রম নয়।আপনার হয়তো ১০০ টি ব্যাকলিংক আছে।কিন্তু আপনি যে পেজ থেকে ব্যাকলিংক পেয়েছেন সেগুলো যদি সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে কোন গুরুত্ব নাই থাকে তাহলে সেই ১০০টি ব্যাকলিংক দিয়ে কোন লাভ নেই।সেগুলো হবে ভালো ভালো ২০টি ব্যাকলিংকের সমান।এমন আছে যে আপনার ১ টি PR 5-9 ব্যাকলিংকই পেজরেংক শূন্য ১০০টি ব্যাকলিংক এর সমান।
তাই যেন তেন বা মূল্যহীন ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য অযথা সময় নষ্ট করবেন না ।সময় দিন এমন ব্যাকলিংক পেতে যেখান থেকে আপনি নিশ্চিত সুফল পাবেন। যদিও একটু বেশি সময় বা কষ্ট হয় তারপরও আপনি চেষ্টা করে যাবেন।
আশা করি আপনারা সহজেই বুঝতে পারলেন যে ব্যাকলিংক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবসময় চেষ্টা করুন ব্যাকলিংক বাড়ানোর। প্রতেহ্য রুটিনের সাথে ২০-৩০ মিনিট বা তারও বেশি সময় দিন শুধুমাত্র ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য।
সময় ভাগ করে কাজ করুন অফপেজ অপটিমাইজেশন নিয়ে।সাফল্য আপনার হাতে আসবেই আসবে।
কিভাবে পাবেন ব্যাকলিংক ইন্টারনেট এ পাওয়া যায় না এমন কিছুই নেই শুধুমাত্র হাত দিয়ে স্পর্শ করা ছাড়া।তাই আপনি আপনার ব্যাকলিংকও খুজে পাবেন ইন্টারনেটেই।
আসুন দেখে নেই কিভাবে কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক পাবেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য

১।আর্টিকেল এর মাধ্যমে
২।ব্লগিং এর মাধ্যমে
৩।অন্যের ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে
৪।ফোরাম পোষ্টের মাধ্যমে
৫।ফোরামে কমেন্ট করার মাধ্যমে
৬।প্রেস রিলিজের মাধ্যমে।
৭।ডাইরেক্টরিতে ওয়েব সাইট সাবমিট এর মাধ্যমে
৮।লিংক এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে
৯।ওয়েব সাইটে এড দেয়ার মাধ্যমে
১০।ব্যাকলিংক কেনার মাধ্যমে। (Paid Backlink) ইত্যাদি

লিংক বিনিময়

 আমাকে মাঝে মধ্যেই বেশ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয় এই জিনিসটা নিয়ে। নতুন যারা SEO শিখছেন, আজ এই পোস্টের মাধ্যমে লিংক বিনিময়/Link Exchange এর বিষয়টা সংক্ষেপে আপনাদের ক্লিয়ার করে দিচ্ছি। 
আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের লিংক (হতে পারে আপনার সাইট/ব্লগের ডোমেইন লিংক) অন্য কোন ওয়েবসাইট / ব্লগের সাথে বিনিময় করাকেই লিংক বিনিময়/ Link Exchange বলে। এখানে বিনিময় শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে এই কারনে যে আপনার সাইটের লিংক যখন আপনি আরেকজনের সাইটে দিচ্ছেন তাহলে তখন ঐ ব্যাক্তির সাইটের লিংক আবার আপনার সাইট এর মধ্যে দিতে হবে। জিনিসটা দাঁড়ায় এরকম  - আপনি আমার সাইটে লিংক দিন, আর আমিও আপনার সাইটে লিংক দিব। মানে অনেকটা Give and Takeএর মত আর কি। এটাই সাভাবিক। এই কারনেই আমরা এই পদ্ধতিটাকে লিংক বিনিময়/Link Exchange বলি। এটাই Link Exchange এর বেসিক আইডিয়া।
Link Exchange কয়েক ভাবে করা যায় এবং যেভাবেই করা হোক না কেন দু পক্ষের জন্যই ফলপ্রসূ।
.          One Way Link Exchange ( শুধু আপনার লিংকটি অন্যের ওয়েবসাইটে যাবে – দিতীয় পক্ষের লিংক আপনার সাইটে দেওয়া লাগবে না। )
.          Two Way Link Exchange/Reciprocal Link Exchange (আপনার লিংকটি অন্যের ওয়েবসাইটে যাবে এবং দিতীয় পক্ষের লিংক আপনার সাইটে দেওয়া লাগবে)
.          Three Way Linking ( এখানে ৩টি ভিন্ন সাইটের লিংক একটি অপরটির সাথে বিনিময় করাতে হয়)
প্রতিটি লিংক বিনিময়/Link Exchange এর সিস্টেম SEO এর জন্য খুবই গুরুত্তপূর্ণ।তবে আগে Two Way Link Exchange/Reciprocal Link Exchange বেশ জনপ্রিয় ছিল কিন্তু এখন আর তা নেই, কিন্তু তারপরও এটির গুরুত্ত একেবারে কমে যায়নি। Three Way Linkingকরার সময় একটু খেয়াল রেখে করতে হয় তাহলে বেশ ভাল ফল পাওয়া যায়। তবে এখন গুগল সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে One Way Link Exchange আর তাই Link Exchange এর ক্ষেত্রে One Way Link Exchange এখনকার সময়ে সবচাইতে গুরুত্তপূর্ণ এবং জনপ্রিয়।
কিছু জানার বা বলার থাকলে মন্তব্য করতে পারেন

ব্যাকলিংক কি?


ব্যাকলিংক (BackLink) লিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজরেংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংকঅর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুজে পাবে ব্যাকলিংক বাড়ানোর অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদ্ধতি হচ্ছে,
  • লিংক বিনিময়: এটি হচ্ছে ভাল পেজরেংকের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে নিজের ওয়েবসইটের লিংক বিনিময়,অর্থাৎ অন্য ওয়েবসাইটের লিংক নিজের সাইটে যোগ করা এবং সেই সাইটে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করানোএজন্য সাধারণত বিভিন্ন ওয়েবসাইটের এডমিনিস্ট্রেটরের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে লিংক বিনিময়ের প্রস্তাব জানানোহয়। আবার লিংক আদান প্রদানের জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে লিংক বিনিময়ে আগ্রহী ওয়েবসাইটের ঠিকানা পাওয়া যায়
  • ফোরামে পোস্ট করা: এই পদ্ধতিতে প্রথমে একটি ভাল পেজরেংকের ফোরামের Signature এ নিজের ওয়েবসাইটেরলিংক যোগ করতে হয়। তারপর সেই ফোরামে নতুন কোন পোস্ট করলে বা অন্যের পোস্টে মন্তব্য দিলে লিংকটি সেই পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত হয়
  • আর্টিকেল জমা দেয়া: ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে নিজের সাইটের কোন লেখা সেই সাইটগুলোতে জমা দেয়া যায় এবং সেই লেখার মধ্যে প্রয়োজন অনুসারে নিজের সাইটের লিংক দিয়ে ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়
  • ডাইরেক্টরীতে জমা দেয়া: বিভিন্ন ওয়েব ডাইরেক্টরী রয়েছে যেখানে বিনামূল্যে নিজের সাইটের তথ্য এবং লিংক জমা দেয়া যায়
  • অন্যের ব্লগে মন্তব্য দেয়া: অন্যের ব্লগে মন্তব্য দিয়ে এবং সাথে নিজের সাইটের লিংক যুক্ত করেও ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়

কিওয়ার্ড এর কিছু টিপস

কিওয়ার্ড হচ্ছে শব্দগুচ্ছ আর এই শব্দগুচ্ছগুলোকে নিয়ে ঘাটাঘাটি বা রিসার্চ করাকেই হয়তো আপনি বলবেন কিওয়ার্ড রিসার্চ। তাই না? সাধারণত সবাই এই কথাই বলবে যদি জিজ্ঞাস করা হয় যে কিওয়ার্ড রিসার্চ কি।
আপনি যদি SEO তে নতুন হয়ে থাকেন বা SEO শিখতে চাচ্ছেন বা হয়তো আগে থেকে SEO সম্পর্কে টুকিটাকি জানেন, তাহলে আর এক মুহুর্ত দেরি না করে কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে আপনার মগজটা ঝালাই করে নিন। পরে নিজেই আফসোস করবেন যে কেনকিওয়ার্ড রিসার্চ কি তা শিখলাম না, জানলাম না।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কি?
যদি আমরা Organic/Natural/Paid সার্চ কে বিবেচনায় নিয়েকিওয়ার্ড রিসার্চ এর অর্থ বুঝতে চাই, তাহলে এক কথায় বলতে হবে কিওয়ার্ড রিসার্চ এর মূল অর্থ হচ্ছে যেইসব শব্দ বা কিওয়ার্ড ব্যবহার করে একজন কাস্টমার/রিডার/ভিজিটর আপনার পণ্য/ওয়েবসাইট/ব্লগ/ব্যবসা সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে খুঁজে বের করবে, সেই শব্দ/শব্দগুচ্ছ/কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণা করাকেই কিওয়ার্ড রিসার্চ বলে। অনলাইনে খোঁজ করলে হইতো কিওয়ার্ড রিসার্চ এর আরো অনেক ধরণের তথ্য পাবেন কিন্তু আপাতত আপনাদের এর চেয়ে আর বেশি জানার প্রয়োজন মনে করছিনা। 
কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন গুরুত্তপূর্ণ ?
আপনি যদি জানেন যে আপনার কাস্টমার/ভিজিটর কি চাইছে বা খুঁজছে, তাহলে আপনার পণ্যটি বিক্রি করা বা সেই কাস্টমার/ভিজিটরকে আপনার সাইট/ব্লগে নিয়ে আসা আপনার জন্য কঠিন কোন কাজ হবে না। যদি একজন কাস্টমার অনলাইনে একটা MP3 Player কিনতে চায় আর সার্চ ইঞ্জিন এ সার্চ করার পর সে একটি অনলাইন বুক স্টোর ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে, তাহলে বলুনতো সে কি করবে? কাস্টমারটি ওই বুক স্টোর ওয়েবসাইট থেকে কিছুই ক্রয় করবে না কারন সে বই কিনতে আসেনি। হয়তো আস্তে আস্তে আপনি এখন বুঝতে পারছেন যে কিওয়ার্ড এর ব্যাপারটা আসলেই কতটা গুরুত্তপূর্ণ। আরেকটু ক্লিয়ার করে দিচ্ছি, মনোযোগ দিয়ে পড়ুন - ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অনলাইনে ‘গাড়ির চাকা’ মানে ‘Car Tire’ বিক্রি করেন। প্রথমেই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটটির জন্য সঠিককিওয়ার্ডস/search terms গুলো জানতে হবে যেগুলো আপনার কাস্টমার/ভিজিটর সার্চ ইঞ্জিন এ সার্চ করার পর আপনার ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে আপনার পণ্যটি ক্রয় করবে। এই ক্ষেত্রে আপনার কিওয়ার্ডস/search terms হতে পারে – Car Tires, Automobile Tires, Vehicle Tires ইত্যাদি।
এখন বোধয় নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে কিওয়ার্ড রিসার্চ আসলেই কতটা জরুরী ও গুরুত্তপূর্ণ একটি বিষয়। যারা নতুন SEO শিখতে চাচ্ছেন বা এই ফিল্ডে ফ্রীল্যান্সিং এর কাজ করতে আগ্রহী তাদেরকে আমি বলবো যে SEO এর সাথে অনেক বিষয় জড়িত। এটি একটি চল্মান প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয়। কিওয়ার্ড বাছাই করবার আগে সময় নিয়ে গবেষণা করতে হয়। কিওয়ার্ড/ কিওয়ার্ড রিসার্চ এর ধারণা ছাড়া এই লাইনে খুব বেশি একটা কিছু করতে পারবেন না।
কিছু জানার বা বলার থাকলে মন্তব্য করতে পারেন।

for english: click here

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর কিছু টিপস

যারা আউটসোর্সিং এর সাথে জড়িত তারা নিশ্চয়ই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO শব্দটার সাথে পরিচিত। বিভিন্ন আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রতিদিনই এধরনের কাজ পাওয়া যায়। বাংলাদেশী অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা অত্যন্ত সফলতার সাথে এ কাজগুলো করছেন। তবে অনেকের কাছে বিষয়টি প্রায়সময়ই বোধগম্য হয় না, ফলে আগ্রহ থাকার পরও কিভাবে শুরু করতে হবে তা বুঝে উঠতে পারেন না। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একটি বিশাল ক্ষেত্র, এর সাথে অনেক ধরনের বিষয় জড়িত।

সার্চ ইঞ্জিন:

প্রথমেই দেখা যাক সার্চ ইঞ্জিন বলতে কি বুঝায়। সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন তথ্যকে তার নিজের ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করে রাখে এবং পরবর্তীতে ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুসারে ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করে। সার্চ ইঞ্জিনগুলো একধরনের রোবট প্রোগ্রামের সাহায্যে নিরলসভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের তথ্য সংরক্ষণ করতে থাকে যা ইন্ডেক্সিং (Indexing) নামে পরিচিত। উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় গুগল (৯১%), তার পরবর্তী অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে ইয়াহু (৪%) এবং মাইক্রোসফটের বিং (৩%)।


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন:

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হচ্ছে এমন এক ধরনের পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা, যাতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের সার্চ রেজাল্টে ওয়েবসাইটি অন্য সাইটকে পেছনে ফেলে সবার আগে প্রদর্শিত হতে পারে। এই ধরনের সার্চ রেজাল্টকে Organic বা Natural সার্চ রেজাল্ট বলা হয়। সার্চ রেজাল্টের প্রথম পৃষ্ঠায় দশটি ওয়েবসাইটের মধ্যে নিজের ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসাই সবার লক্ষ্য থাকে। এর কারণ হিসেবে দেখা যায় ব্যবহারকারীরা সাধারণত শীর্ষ দশের মধ্যে তার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটকে না পেলে দ্বিতীয় পাতায় না গিয়ে অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করে পুনরায় সার্চ করেন। শীর্ষ দশে থাকার মানে হচ্ছে ওয়েবসাইটে বেশি সংখ্যক ভিজিটর পাওয়া আর বেশি সংখ্যক ভিজিটর মানে হচ্ছে বেশি আয় করা। এজন্য সবাই মরিয়া হয়ে নিজের ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য উপযুক্ত করে তুলেন।


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সাথে অনেক বিষয় জড়িত। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। ‌এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড (Keyword) বা শব্দগুচ্ছ বাছাই করতে হয়। কিওয়ার্ড বাছাই করার পূর্বে সময় নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। এমন একটি কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয় যাতে এর প্রতিদ্বন্ধী কম থাকে। ধরা যাক অনলাইনে গেম খেলার একটি সাইটের জন্য যদি “Play Online Game” কিওয়ার্ড বাছাই করা হয়, তাহলে এই শব্দ দিয়ে গুগলে সার্চ করলে ১.৬ কোটি সাইটের ফলাফল হাজির হবে। তাদের মধ্যে হাজারও জনপ্রিয় সাইট পাওয়া যাবে যেগুলোকে অতিক্রম করে প্রথম পাতায় আসাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের সাথে আরো কয়েকটি শব্দ যদি যোগ করা যায় তাহলে দেখা যাবে প্রতিদ্বন্ধী ওয়েবসাইটের সংখ্যা কমে আসবে। কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণার জন্য সবচেয়ে ভাল হচ্ছে গুগল এডওয়ার্ডের কিওয়ার্ড টুলটি - https://adwords.google.co.uk/select/KeywordToolExternal ।



অন পেজ অপটিমাইজেশন:

সাইটের জন্য সঠিক কিওয়ার্ড বাছাইয়ের পর এর বিভিন্ন অংশে এই কিওয়ার্ডটির প্রতিফলন থাকতে হয়। প্রথমত ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামে যদি বাছাইকৃত কিওয়ার্ডটি থাকে তাহলে সবচেয়ে ভাল। দ্বিতীয়ত HTML এর title ট্যাগে কিওয়ার্ড থাকা উচিত। সাইটের title ট্যাগটি ঠিকভাবে সাজানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অংশটি একজন ব্যবহারকারী এবং সার্চ ইঞ্জিনকে সেই পৃষ্ঠায় কি তথ্য রয়েছে তা নির্দেশ করে। তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ওয়েবসাইটের “description” meta ট্যাগ। এর মাধ্যমে ওই পৃষ্ঠার সারমর্ম লেখা হয়, যা সার্চ ইঞ্জিনকে সঠিকভাবে সেই পৃষ্ঠা ইন্ডেক্সিং এ সহায়তা করে। এই ধরনের পদ্ধতিকে On Page Optimization বলা হয়, যা নিয়ে ভবিষ্যতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।


পেজরেংক:
PageRank বা সংক্ষেপে PR হচ্ছে গুগল কর্তৃক ব্যবহৃত এক ধরনের লিংক এনালাইসিস এলগরিদম, যা দ্বারা একটি ওয়েবসাইট কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ধারণ করা হয় এবং সার্চের ফলাফলে এটিকে প্রধান্য দেয়া হয়। গুগলের কাছে যে ওয়েবসাইট যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার পেজরেংক তত বেশি হয়ে থাকে এবং সার্চের ফলাফলে সেটি তত সামনের দিকে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সর্বোচ্চ পেজরেংক হচ্ছে ১০ এবং সর্বনিম্ন পেজরেংক হচ্ছে ০। গুগল টুলবারের সাহায্যে একটি সাইটের পেজরেংক জানা যায়। টুলবারটি এই সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে - http://toolbar.google.com।



ব্যাকলিংক:
ব্যাকলিংক (BackLink) লিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজরেংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংক, অর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুজে পাবে। ব্যাকলিংক বাড়ানোর অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদ্ধতি হচ্ছে,
লিংক বিনিময়: এটি হচ্ছে ভাল পেজরেংকের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে নিজের ওয়েবসইটের লিংক বিনিময়, অর্থাৎ অন্য ওয়েবসাইটের লিংক নিজের সাইটে যোগ করা এবং সেই সাইটে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করানো। এজন্য সাধারণত বিভিন্ন ওয়েবসাইটের এডমিনিস্ট্রেটরের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে লিংক বিনিময়ের প্রস্তাব জানানো হয়। আবার লিংক আদান প্রদানের জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে লিংক বিনিময়ে আগ্রহী ওয়েবসাইটের ঠিকানা পাওয়া যায়।
ফোরামে পোস্ট করা: এই পদ্ধতিতে প্রথমে একটি ভাল পেজরেংকের ফোরামের Signature এ নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করতে হয়। তারপর সেই ফোরামে নতুন কোন পোস্ট করলে বা অন্যের পোস্টে মন্তব্য দিলে লিংকটি সেই পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত হয়।
আর্টিকেল জমা দেয়া: ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে নিজের সাইটের কোন লেখা সেই সাইটগুলোতে জমা দেয়া যায় এবং সেই লেখার মধ্যে প্রয়োজন অনুসারে নিজের সাইটের লিংক দিয়ে ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়।
ডাইরেক্টরীতে জমা দেয়া: বিভিন্ন ওয়েব ডাইরেক্টরী রয়েছে যেখানে বিনামূল্যে নিজের সাইটের তথ্য এবং লিংক জমা দেয়া যায়।
অন্যের ব্লগে মন্তব্য দেয়া: অন্যের ব্লগে মন্তব্য দিয়ে এবং সাথে নিজের সাইটের লিংক যুক্ত করেও ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়।


আয়ের উপায়:

SEO এর মাধ্যমে আয়ের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি যদি নিজের সাইটের জন্য SEO করে থাকেন এবং এর মাধ্যমে সাইটে অধিক সংখ্যক ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে সাইটটি থেকে যেকোন ধরনের সার্ভিস বা পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। অনেকে আবার বিজ্ঞাপন থেকে আয় করেন। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে Google Adsense এর মাধ্যমে। সাইটের মধ্যে গুগল এডস্যান্সের কোড যোগ করলে এটি ওয়েবসাইটের তথ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন দেখায়। সেই বিজ্ঞাপনে কোন ভিজিটর ক্লিক করলে সাইটির মালিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় করেন। পরবর্তীতে চেকের মাধ্যমে সেই অর্থ তার কাছে পাঠানো হয়। বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও SEO ভিত্তিক নানা কাজ পাওয়া যায়। কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে কিওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক জোগাড় করা, অন পেজ অপটিমাইজেশন, কন্টেন্ট লেখা, এসইও কনসালটেন্ট ইত্যাদি।
for english : click here 

Monday, December 26

এখন আয়ের পথ হতে পারে Alertpay

Online এ কাজ করলে আপনি নিশ্চয়ই Alertpay তে একটি একাউন্ট খুলেছেন আর না খুলে থাকলে এক্ষুনি খুলে নিন।Earn money with AlertPay সেখানে আয়ের একটি পন্থা উল্লেখ করা হয়েছে আমি মূলত সেটিই ব্যাখ্যা করছি।
Alertpay.com খুলে লগইন করে যদি আপনি Earn money বাটনটিতে ক্লিক করেন তবেই আপনি দেখবেন যে,
Earn money with AlertPay! Each time you refer someone to AlertPay, you could earn up to $10 USD. The more people you bring to AlertPay, the more we will reward you.
অর্থাৎ এখানে বলা হচ্ছে যে Alertpay থেকেও আপনি টাকা আয় করতে পারেন। সেটি সম্ভব যদি আপনি কাউকে রেফার করেন এই সাইটে। যার ফলে আপনি আয় করতে পারেন ১০ ডলার এবং এভাবে যত লোককে আপনি রেফার করবেন ততই আপনার আয় বাড়বে। উপরের ইংরেজী লেখাটির নিচেই রেফার করার তিনটি সিস্টেম দেয়া আছে। তবে যাদের কোন ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট নেই তারা প্রথম লিঙ্কটি ব্যবহার করবেন।
1. Referrals
2. Banner Code
3. Link Code
যেহেতু আমি সকলের উদ্দেশ্যে বলছি তাই রেফারেলস অর্থাৎ ১ম টি ব্যবহারের পরামর্শ দেব। বাকি দুটির একটি হচ্ছে লিঙ্ক আরেকটি ব্যানার কেউ ব্যবহার করেলে করতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
এবারে দেখব কিভাবে এই রেফারেল ব্যবহার করা যায়ঃ
ধরুন আপনি কাউকে একটি ইমেইল পাঠিয়েছেন সাথে দিয়ে দিলেন আপনার লিঙ্কটি। এতে করে কেউ যদি আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে Alertpay সাইটে একটি একাউন্টখোলে তবে আপনি পেতে পারেন ১০ ডলার। তবে এখানে একাউন্ট খুললেই যে আপনি ডলার পাবেন তা কিন্তু নয় কারন Alertpay কোম্পানি এখানে একটি কন্ডিশনও দিয়েছে। যেটি আমরা নিচের লেখা থেকে বুঝতে পারব।

Referrals must open an AlertPay Personal Pro or Business account.
Referrals must transact $250.00 (sending and/or receiving).
After your 10th referral, we will pay you $10.00 a referral.
Self-referrals, or referrals from the same IP address, will not be paid out.
এখানে বলা হচ্ছে যে,
১.রেফারকে অবশ্যই একটি Alertpay একাউন্ট খুলতে হবে
২.ঐ রেফার আইডি থেকে ২৫০ ডলারের ট্রান্সফার হতে হবে
৩.১০টি রেফারের পরে আপনাকে ১০ ডলার প্রত্যেকটি রেফারের জন্য
৪.এক আইপি থেকে একটি মাত্র রেফারই গননা হবে
কি ব্যাপার সকলে এখন মনে হয় একটু ঘাবরে গেছেন তাই না। এতকিছুর পরেও বলছি ঘাবড়ানোর কিছু নেই আমরা বাংলাদেশীরা ব্যাপারটাকে জটিল ভাবলেও অসম্ভব নয়। মাত্র একটু কষ্ট করলেই সম্ভব। ধরুন আপনি কোন বিদেশীকে যেকোন কারনে মেইল করছেন বা ফেসবুকে চ্যাট করছেন আপনি কি পারেন না মাত্র একটি লাইন তাদের ঊদ্দেশ্যে দিতে । বিদেশে এসব সাইটের ব্যাবহার একেবারে সহজলভ্য। আমি বলব আপনার একটি লাইনই এজন্য যথেষ্ট। আপনার পাঁচটি রেফার  ২৫০ ডলার ট্রান্জেকশন করে আপনিও পাবেন ৫০ ডলার। তাছাড়া অনলাইনে আয় করতে গেলেতো আপনাকে Alertpay এর সাথে থাকতেই হচ্ছে। একই সাথে দুটি চেষ্টা থাকলে ক্ষতি কি ?
আশা করি সকলে বুঝতে পেরেছেন। তো আর দেরি না করে সংগ্রহ করুন আপনার রেফার (Login > Earn money > Referrals বাটনে ক্লিক করলেই পাবেন)

Get your FREE account with AlertPay

বাংলাদেশের জন্য AlertPay থেকে Visa card .





ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভাল খবর হল এলার্ট পে এখন ভিসা কার্ড দিচ্ছে। আপনি চাইলে আপনার কার্ডটি এখনই অর্ডার দিন। 
ফি সম্পর্কে ভালভারে জেনে নিন।
Card load fee = $1.00 *
POS usage and/or decline fee = $0.50
Activation fee= FREE
ATM transaction fee (domestic Canada & US)= $2.50
ATM transaction fee (international) = $3.00
Monthly service fee = FREE
Inactive fee (after 3 months of inactivity)= $1.00 **
ATM decline transaction fee= $0.50
ATM balance inquiry fee = $0.75
PIN change fee= $1.00
Non-ATM withdrawal/over the counter withdrawal fee= $10.00
Chargeback fee = $35.00
Foreign exchange fee = 2.5%
Limits Rate (USD)
Maximum balance = $5000.00
Minimum load = $10.00
Maximum load = $2500.00
Daily POS purchase limit = $5000.00
Daily ATM cash withdrawal limit = $1000.00
Load time = 2-4 Business Days
Transfer to AlertPay balance Immediate
Number of daily loads = 3
Number of weekly loads = 10
Number of monthly loads =20
তবে এখন মাত্র ৪৮ টি দেশ এই সুবিধা পাবে।
1.Algeria
2.Argentina
3.Australia
4.Bangladesh
5.Belgium
6.Brazil
7.Canada
8.Chile
9.China
10.Colombia
11.Egypt
12.Estonia
13.France
14.Germany
15.Greece
16.Hungary
17.Indonesia
18.Israel
19.Italy
20.Jamaica
21.Kazakhstan
22.Latvia
23.Lithuania
24.Malaysia
25.Mexico
26.Moldova
27.Morocco
28.New Zealand
29.Pakistan
30.Peru
31.Philippines
32.Poland
33.Portugal
34.Russian Federation
35.Saudi Arabia
36.Singapore
37.South Africa
38.Spain
39.Sri Lanka
40.Switzerland
41.Thailand
42.Trinidad and Tobago
43.Tunisia
44.Turkey
45.United Kingdom
46.United States
47.Venezuela
48.Vietnam

Accept credit cards online today

The best SEO tips to get a higher Google rank

Basic on page SEO Tips

Make sure the page title is descriptive and the content of the page is keyword optimized.
Incorporate target keyword in the header of the page.
Well written informative contents must carry keywords and derivative keywords evenly throughout the page.
Keep the site navigation, to the point, clear, explanatory and use the correct anchor text whenever possible.
Be certain the content should add value to your site. It has to be appealing, informative and engaging to the readers.
Try to make each page of a website individually keyword optimized.
Attempt to make simple and correct coding with minimum complications.
Attempt to build up the file name of the page descriptive by using the target keywords.
These are the basic tips; you must follow for on-page optimization, which is necessary when starting a new website. Now to ensure a higher Google rank, you must follow some basic guidelines as well. If you are ambitious enough, read ahead to know the more elaborate and essential tips which can bring a real change in your blogging experience.

Put up quality content

This is the most obvious and the most crucial point, make sure your pages comprise of trusted, quality, authentic information, which is written keeping mind the requirement of targeted readers.

Maintain adequate length in the content

It’s easy to keep your content thin, but take the harder way around. Google looked upon the amount of pages indexed in as a positive gauge therefore the more indexed pages are there the better.

However what happens when if you find a lot of thin content, lots of below average content and lots of similar content on different pages, in your website? You can follow three different ways to resolve this issue.

First, you can delete poor quality pages. Though it’s a quick and easy solution out, but you might face difficulty if you end up deleting the wrong pages leaving the problem pages intact. It can result in broken links and messed up navigation structures.

Secondly, you can leave out old pages and replace them with new quality content but remember anytime the new quality content can get adversely affected, if there is similar existing content on the site.

Last but not the least, you can update and improve problem pages, though it is the most difficult and time consuming option. Attempt to find the problem pages, update and upgrade the content, then check other pages thoroughly to ensure that you haven’t got too similar content on too many other pages throughout the site.

Keep the aforementioned points in mind if you want your site appearing on the first page of Google.

for bangla : click her 

Sunday, December 4

About

বর্তমানে বাংলাদেশের তরুন প্রজস্মের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয় হচ্ছে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং । আইটি সাইটে সব থেকে দীর্ঘ সময় ধরে আলোচিত ও সমালোচিত। সমালোচিত কারণ, অনেকেই এই পথে ধীর্ঘ সময় ব্যায় করে সঠিক গাইডের অভাবে ব্যার্থ। 
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করা সম্পর্কিত পদ্ধতি এবং পরামর্শ এবং কম্পিউটার বিষয়ক বাংলা টিউটোরিয়াল নিয়ে এই ওয়েবসাইট। মুলত ফ্রিল্যান্সিং কাজে প্রয়োজন হয় এমন বিষয়গুলিকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে টিউটোরিয়ালের ক্ষেত্রে। সেইসাথে ভিডিও এবং ফটোগ্রাফির মত বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এসব বিষয়ে আগ্রহের কথা বিবেচনা করে।
এই ওয়েবসাইট আপনাদের জন্যই। অন্য কোন বিষয়ে যদি টিউটোরিয়াল পেতে আশা করেন কিংবা কোন সমস্যার সমাধান চান তাহলে জানাতে পারেন। চেষ্টা করা হবে সমাধানের। এই সাইট থেকে আপনি দক্ষ হয়ে উঠবেন এটা ধরে নেয়া হচ্ছে না। ওয়েবসাইটের টিউটোরিয়াল সেকাজ করতে পারে না। অবশ্যই আপনাকে এর বাইরে আরো শিখতে হবে, নিজে কাজ করতে হবে। আপনার আগ্রহের বিষয়ে আপনি স্পষ্ট ধারনা পেতে পারেন এই সাইটের মাধ্যমে। কোন কোন বিষয়ে পেতে পারেন বিশেষ পদ্ধতি শেখার সুযোগ।
যোগাযোগ, শিক্ষা, কর্মসংস্থান সব ক্ষেত্রেই আগামী দিন হবে ইন্টারনেট নির্ভর। এজন্য এখনই প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। ইন্টারনেটকে কতটুকু কাজে লাগাতে পারেন তার ওপরই নির্ভর করছে আপনার সফলতা।
আপনাদের পরামর্শ এই প্রয়াসকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।